রুপালি পর্দায় তার পথচলা শুরু হয় আরো ২৬ বছর আগে। শূন্য হাতে একমাত্র বোনকে সঙ্গী করে দিল্লি থেকে মুম্বাই আসেন তরুণ শাহরুখ খান। তখনও তারকা হয়ে ওঠেননি। কাজের সন্ধানে ঘুরে বেড়াচ্ছেন এখানে সেখানে।
Advertisement
ধীরে ধীরে পায়ের নিচে মাটি শক্ত করেছেন। পেয়েছেন পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম সিনেমা ইন্ড্রাস্ট্রির বাদশা খেতাব। তবে এতো অর্জনের পেছনে শুধু ব্লকব্লাস্টার সিনেমা আর গ্ল্যামার নয়, ব্যক্তি শাহরুখের মানবিকতাও ছিলো তার সঙ্গী।
ভারতের এসিড দগ্ধ নারীদের পুর্নবাসনের জন্য আগে থেকেই কাজ করে আসছে এই তারকার নিজস্ব এনজিও সংগঠন ‘মীর ফাউন্ডেশন’। বাবার নামে প্রতিষ্ঠা করা সংগঠনটি এসিড দগ্ধদের শারিরীক, মানসিক ও আইনগত সহায়তা দিয়ে থাকে।
সম্প্রতি নারী দিবস উপলক্ষে সংগঠনটি দিল্লি, বারানসি ও কলকাতার তিনটি হাসপাতালে প্রায় দেড়শো এসিড আক্রান্ত নারীর প্লাস্টিক সার্জারি সম্পন্ন করেছে। যার পুরো অর্থায়নে ছিলেন শাহরুখ খান।
Advertisement
এসিড দগ্ধ নারীদের নিয়ে কাজ করার জন্য শাহরুখ খান ২০১৮ সালে বিশ্ব অর্থনীতি ফোরাম কর্তৃক ক্রিস্টাল অ্যাওয়ার্ড গ্রহণ করেন। এই অ্যাওয়ার্ডকে তিনি জীবনের সেরা অনুপ্রেরণা বলে মানেন।
আরএএইচ/এলএ/এমকেএইচ