চেহারায় বয়সের ছাপ স্পষ্ট। সারা মুখে বলিরেখা, বয়সের ছাপ রয়েছে শরীরেও। তবে বার্ধক্য তাকে কাবু করতে পারেনি এখনও। বয়স তার কাছে নেহাত সংখ্যা ছাড়া আর কিছু নয়।
Advertisement
বর্তমানে তার বয়স ১১৬ বছরের কিছুটা বেশি। নাম কেন তানাকা। গিনেজ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডের তরফ থেকে সরকারি ভাবে নিশ্চিত করা হয়েছে যে, জাপানি এই নারীই বর্তমানে বিশ্বের প্রবীণতম জীবিত নারী। পুরো বিশ্বে আর কারও সন্ধান মেলেনি, যিনি কেন তানাকার থেকেও বয়সে প্রবীণ।
আট ভাইবোনের মধ্যে বাবা-মায়ে সপ্তম সন্তান কেন তানাকা। ১৯২২ সালে হাদি তানাকার সঙ্গে বিয়ে হয় তার। নিজের চার সন্তান ছাড়াও আরও এক সন্তানকে দত্তক নিয়েছেন তিনি। পাঁচ সন্তানের এই জননী আজও নিজের কাজ নিজেই করেন।
শীত-গ্রীষ্ম-বর্ষা ঘড়ি ধরে ভোর ৬টায় উঠে পড়েন তিনি। কাজে কোনও আলসেমি নেই তার। নিজের কাজ সেরে অবসরে চলে গণিতের চর্চা। ১১৬ তে-ও সেই গণিতচর্চার বিরাম নেই। মাথায় কিলবিল করে খেলে প্রিয় সংখ্যারা। এগুলো নিয়েই ব্যস্ত থাকেন তিনি।
Advertisement
টিটিএন/এমএস