জাতীয়

যাত্রীদের পছন্দের তালিকায় মালিন্দো এয়ারলাইন্স

দুই বছরে ঢাকা-কুয়ালালামপুর ও চট্টগ্রাম-কুয়ালালামপুর রুটে সবচেয়ে সাশ্রয়ী ও আরামদায়ক আকাশযান হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে মালিন্দো এয়ারলাইন্স। এ কারণে এই রুটে মালিন্দো এয়ারলাইন্স নিয়মিত যাত্রীদের পছন্দের তালিকায় শীর্ষে চলে এসেছে। শুক্রবার মালিন্দো এয়ারলাইন্সের দুই বছর পূর্তিতে এ তথ্য জানা গেছে।আরো জানা গেছে, জনপ্রিয়তার পেছনে মূল কারণ হলো সাশ্রয়ী ভাড়া। বাংলাদেশ বিমানের রিটার্ন ভাড়া ৩৫ হাজার টাকা হলেও মালিন্দোতে একই সুবিধা ভোগ করতে যাত্রীদের গুনতে হয় মাত্র ২২ হাজার ৫শ টাকা। এছাড়া একই পথে এয়ার এশিয়ার ভাড়া ২৪ হাজার ৫শ টাকা।তবে ভাড়া সাশ্রয় ছাড়াও মালিন্দো পছন্দের শীর্ষে থাকার আরো একটি অন্যতম কারণ হচ্ছে সিডিউল বিপর্যয় না থাকা।এছাড়া উন্নত যাত্রী সেবার সঙ্গে পর্যাপ্ত মালামাল বহনের সুবিধাও এর কারণ বলে জানা গেছে।ঢাকায় মালিন্দোর জেনারেল সেলস এজেন্ট (জিএসএ) ‘টুন এভিয়েশন লিমিটেড’। বনানীর কামাল আতার্তুক রোডের অফিসে কথা হয় টুন এভিয়েশন লিমিটেডের ডাইরেক্টর মার্কেটিং রেজাউল করিম রেজার সঙ্গে। তিনি জাগো নিউজকে বলেন, ঢাকা রুটে আজ ২৮ আগস্ট (শুক্রবার) মালিন্দোর দুই বছর পূর্তি হলো। এর মধ্যে কোনো প্রকার সিডিউল বিপর্যয় ঘটেনি মালিন্দোর।যাত্রা শুরুর (২০১৩)পর কয়েক মাস যাত্রী সংখ্যা কিছুটা কম ছিল।তবে সিডিউল ঠিক রাখতে ভর্তুকী দেয়া হলেও অন্যদের মতো ফ্লাইট বন্ধ রাখা হয়নি।রেজা আরো জানান, মালিন্দোর অত্যাধুনিক বোয়িং ৭৩৭-৯০০ইআর মডেলের এয়ারক্রাফটে রয়েছে ১৮০টি করে সিট।বোয়িং ৭৩৭-৯০০ইআর মডেলের এয়ারক্রাফটে চড়ার আরাম হচ্ছে দুই আসনের মাঝে প্রসস্থ জায়গা।যা যাত্রীদের উঠা বসায় বিশেষ আরামদায়ক।এছাড়া বিজনেস ক্লাসের সুবিধাদি অন্য যেকোনো এয়ারক্রাফটের তুলনায় উত্তম।আরএম/এএইচ/ এমএএস

Advertisement