বহুল প্রতীক্ষিত বিশ্ব ইজতেমা ২০১৯ সফলভাবে অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে তাবলিগের সাথীদের উদ্দেশ্যে কাকরাইল মারকাজের আহলে শুরার সদস্যরা ১০ নির্দেশনা দিয়েছেন।
Advertisement
তাবলিগ জামাতের শুরা সদস্য মাওলানা হুসাইন আহমদ স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে এ নির্দেশনা দেয়া হয়। কাকরাইল মারকাজের শুরা সদস্যদের গৃহীত ১০ নির্দেশনার চিঠিটিু হুবহু তুলে ধরা হলো-
ইজতেমার জন্য করণীয় বিষয়াবলী-
১. আগামী টঙ্গী ইজতেমা ১৫, ১৬ ও ১৭ই ফেব্রুয়ারি ২০১৯ (শুক্র, শনি ও রোববার)।
Advertisement
২. যে সমস্ত সাথীগণ বিদেশী মেহমানগণের সাথে জুড়বেন তারা রিজার্ভ তাশকিলের কামড়ায় প্রথম থেকেই আলাদাভাবে থাকলে ভাল হয়।
৩. এখন থেকেই ৭/১০ দিনের জামাত বের করে ইজতেমার নগদ খুরুজের জন্য জোড় মেহনত করলে ভাল হয়।
৪. আজায়েম অনুসারে, নগদ জমাতের লিষ্ট বানিয়ে উছুলের ব্যবস্থা করলে ভাল হয়।
৫. মাস্তুরাতগণকেও দোয়া, নামাজ ইত্যাদিতে মশগুল হয়ে ইজতেমার কামীয়াবীর জন্য ফিকির করলে ভাল হয়।
Advertisement
৬. টঙ্গী ময়দানের কাজ শুরু হওয়ার অনুমতি প্রাপ্তির পরে পরেই আমাদের পক্ষ থেকে যখন জানানা হবে তখন মেহেরবানী করে আপনার জিলা থেকে কাজের জন্য যোগ্য সাথীগণকে পাঠালে ভাল হয়।
৭. হার তবকাওয়ারী মেহনত (যেমন ছাত্র, শিক্ষক, খাওয়াছ, ব্যাবসায়ী, মজদুর, গোরাবা ইত্যাদি)। ইজতেমার পূর্বেই আঞ্জাম দিলে ভাল হয়।
৮. ইজতেমার সকল তাকাজায় হাযারাত ওলামায়েকেরামগণকে সাথে নিয়ে আঞ্জাম দিলে ভাল হয়।
৯. প্রত্যেক জেলা ও হালকার বড় বড় ওলামা হাজারাত ও পীর মাশায়েখগণের নিকট হাজিরি দিয়ে দোয়া চাওয়া এবং উনাদেরকে ইজতেমায় শিরকত করার জন্য মাকুল ইন্তেজাম করা।
১০। বড়দের বাতানো তরিকা অনুসারে পূর্বের ন্যায় আমরা জানতোড় মেহনত করব ইনশাআল্লাহ।
ওয়াসসালামআহলে শুরার পক্ষে(আরবি স্বাক্ষর) মুহাম্মদ হুসাইন
এমএমএস/পিআর