কুয়েতে বাঙালি-অধ্যুষিত এলাকায় একাধিক মসজিদে জুমার নামাজ ও দুই ঈদের নামাজে বাংলা খুতবা পাঠ করা হয়। তবে ৭ ডিসেম্বর থেকে কুয়েতের রুমোতিয়া গাতা-৪ আব্দুল্লাহ ইবনে আমর ইবনুল আস নতুন আরেকটি মসজিদে বাংলা খুতবা পাঠ করার অনুমতি দিয়েছে কুয়েতের ধর্ম মন্ত্রণালয়।
Advertisement
বাংলাদেশ কুরআন প্রশিক্ষণ কেন্দ্র সালমিয়া অঞ্চলের রুমোতিয়া শাখার সভাপতি মোহাম্মদ ফারুক বলেন, ‘অন্যান্য মসজিদগুলো বাঙালি-অধ্যুষিত এলাকায় অবস্থিত। রুমোতিয়া একটি আরবি এলাকা। এখানে জুমার নামাজে বাংলাদেশিদের জন্য বাংলা খুতবা পাঠ করা অবশ্যই সৌভাগ্য ও শুভ সংবাদ।’
কুয়েতে সবচেয়ে বড় যে নামাজের জামাতটি অনুষ্ঠিত হয় সেটি বাংলাদেশি মুসল্লিদের। কুয়েতের জিলিব আল সুয়েখে অবস্থিত হাসাবিয়া বড় মসজিদ খ্যাত ওই মসজিদে খুতবাও পাঠ করা হয় বাংলাতে। মসজিদটিতে প্রতিদিন দশ হাজারের মতো মুসল্লি সমবেত হয়ে নামাজ আদায় করেন।
পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের পাশাপাশি প্রতি শুক্রবার জুমার নামাজ ও দুই ঈদের নামাজ জামাতে আদায় করার জন্য এই মসজিদে বাংলাদেশিদের পাশাপাশি ভারত, পাকিস্তান, মিশরসহ অন্যান্য দেশের নাগরিকরাও শরিক হন। কুয়েতের মাহবুল্লা, মুরগাবসহ একাধিক মসজিদে বাংলায় খুতবা পড়া হলেও হাসাবিয়ার মুসল্লি সংখ্যা সবচেয়ে বেশি।
Advertisement
এসআর/এমকেএইচ