একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-৪ (শ্যামপুর ও কদমতলী) আসনের মোট ১৫ জন প্রার্থীর মধ্যে ৬ জনের মনোনয়ন বাতিল হয়েছে। এদের একজন বিকল্পধারা বাকিদের স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ নেয়ার কথা ছিল।
Advertisement
ঢাকা-৫ আসনে (ওয়ারী-গেন্ডারিয়া) ১৩ জন প্রার্থীর মধ্যে ৯ জনের মনোনয়নপত্র গ্রহণ করা হয়েছে। বাতিল হয়েছে তিনজনের। একজনকে কর পরিশোধের জন্য দুই ঘণ্টা সময় দেয়া হয়েছে।
রোববার সকাল থেকে ঢাকা বিভাগের রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই কার্যক্রম চলছে।
ঢাকা-৪ আসনে যাদের মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে তারা হচ্ছেন বিকল্পধারার কবির হোসেন (ব্র্যাক ব্যাংকে ঋণ খেলাপি), স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুল মালেক (ঋণ-সংক্রান্ত তথ্য দেননি, সিটি ব্যাংকে ঋণ খেলাপি), স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. নজরুল ইসলাম (সোনালী ব্যাংকে ঋণ খেলাপি), স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. মোশারফ হোসেন (১ শতাংশ ভোটারের নাম-ঠিকানা দেননি, এছাড়াও ২২৪১ জনের অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি)।
Advertisement
একই কারণে বাতিল হয়েছে আওয়াদ হোসেনের মনোনয়ন। এছাড়াও স্বতন্ত্র প্রার্থী মনির হোসেনের দেয়া ১৮৫২ নম্বর ও ১৯৬৩ নম্বর ভোটারের সঠিকতা না যাওয়ায় তার মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছে।
ঢাকা-৪ আসনে মনোনয়নপ্রাপ্তরা হচ্ছেন মো. মোসাদ্দেক বিল্লাহ, মো. শাহ্ আলম, সৈয়দ আবু হোসেন, সালাউদ্দিন আহমেদ, তানভির আহমেদ, সুমন কুমার রায়, শহিদুল হোসেন মোল্লা, হাবিবুর রহমান শওকত ও আজাদ মাহমুদ।
ঢাকা-৫ আসন থেকে মনোনয়নপ্রাপ্তরা হচ্ছেন মো. আরিফুর রহমান সুমন, আলতাফ হোসেন, হাবিবুর রহমান মোল্লা, রবিউল ইসলাম, কাজী মনিরুল ইসলাম, এসএম আলাতাফ হোসেন, শামীম মিয়া, আব্দুর রশিদ, রবিউল্লাহ, আব্দুল কাইয়ুম।
এই আসনে জাপার মীর আব্দুস সবুরকে শিক্ষাগত যোগ্যতার সত্যায়িত কপি ও বিএনএপির মো. আব্দুর রশিদকে ৬৪ হাজার ৮২০ টাকা বকেয়া কর উপ-কর কমিশনারকে জমা দিতে দুই ঘণ্টার সময় দেয়া হয়েছে।
Advertisement
সকাল ৯টা থেকে মনোনয়ন যাচাই-বাচাই শুরু হয়েছে, চলবে বিকেল ৫টা পর্যন্ত। আগামী ৩ থেকে ৫ ডিসেম্বর বিকেল ৫টা পর্যন্ত বাতিল হওয়া প্রার্থীরা আপিল করতে পারবেন বলে জানা গেছে।
এআর/বিএ/পিআর