চাকরি পাওয়ার জন্য প্রথম করণীয় বায়োডাটা। নাম, ঠিকানা, জন্ম তারিখের পাশাপাশি তাতে লেখা থাকে চাকরিপ্রার্থীর শিক্ষাগত যোগ্যতা ও কর্মদক্ষতার বিবরণ। তবে অনেকেই বাড়তি কিছু লিখে থাকেন, যা অনেক সময়েই উল্টো ফল দেয়। আসুন জেনে নেই সেই ৮টি পয়েন্ট—
Advertisement
১. ‘বায়োডাটা’, ‘কারিকুলাম ভিটে’ বা ‘সিভি’ শব্দগুলো একেবারেই দরকার নেই। কারণ আবেদনের সঙ্গে প্রার্থী বায়োডাটা জমা দেবেন এটাই স্বাভাবিক।
২. সিভি আকর্ষণীয় করতে অনেকেই শুরুতে ভারী উদ্ধৃতি ব্যবহার করেন। তা না করে নিজের কর্মদক্ষতা বা শিক্ষাগত যোগ্যতা উল্লেখ করুন।
> আরও পড়ুন- অভিজ্ঞদের চাকরি দিচ্ছে পরিবেশ অধিদফতর
Advertisement
৩. ‘ছবি আঁকতে, গান শুনতে বা ছবি তুলতে’ ভালোবাসেন। কর্মক্ষেত্রে তা কোনো কাজে আসবে বলে মনে হয় না। তাই প্রয়োজনীয় তথ্য দিন। যেমন আগের কোম্পানিতে কী দায়িত্ব ছিল আপনার ইত্যাদি।
৪. দুই চাকরির মাঝে সময়ের উল্লেখ না থাকলে, অনেক প্রতিষ্ঠানই তা সুনজরে দেখে না। সেক্ষেত্রে সত্য কারণ উল্লেখ করা ভালো।
৫. আগে করা কাজের কথা খুব অল্প কথায় উল্লেখ করুন। সঙ্গে আপনার কী দায়িত্ব ছিল তা-ও।
> আরও পড়ুন- বিমান বাহিনীতে চাকরির সুযোগ
Advertisement
৬. জানতে না চাইলে ‘এক্সপেকটেড স্যালারি’ কখনোই উল্লেখ করা উচিত নয়।
৭. ব্যক্তিগত তথ্যে নাম, ঠিকানা, ই-মেইল ও ফোন নম্বর ছাড়া বাড়তি কিছু লেখার দরকার নেই। ধর্ম বা পরিবার সম্পর্কে না লেখাই ভালো।
৮. সিভি-তে রেফারেন্স তখনই দিন; যখন কোম্পানির পক্ষ থেকে তা চাওয়া হয়।
এসইউ/এমএস