ঘরবাড়ি পরিষ্কার রাখতে হলে ঝাড়ামোছার কাজ তো করতে হবেই। কিন্তু ধুলোবালিতে নাজেহাল হয়ে পড়ছেন অল্পতেই? এমনকি বাইরে বের হলেও একই অবস্থা হয়? এমন সমস্যায় পড়লে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়ার পাশাপাশি মেনে চলুন কয়েকটি ঘরোয়া নিয়ম। তার আগে জেনে নিন ডাস্ট অ্যালার্জির লক্ষণ:
Advertisement
আরও পড়ুন: যেসব সবজি খেলে দ্রুত ওজন কমে
*নাক বন্ধ হয়ে যায়, *শ্বাস নিতে অসুবিধা হয়, *বারবার হাঁচি আসতে থাকে, *কাশি হয়, *চোখ চুলকায় এবং লাল হয়ে পানি পড়ে,*গায়ে, মুখে লালচে চুলকানি হয়*কারো কারো ক্ষেত্রে এই সব লক্ষণের একটি কার্যকর হয়, কেউ কেউ একাধিক সমস্যায় ভোগেন।
সমাধান:দই, ঘোল, ছানায় উপস্থিত প্রোবায়োটিক শরীরে প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ায়। প্রতিরোধক্ষমতা যাদের বেশি, তাদের এই ধরনের সংক্রমণ খুব একটা কাবু করে ফেলতে পারে না।
Advertisement
খুব কাশি হলে গরম পানিতে এক চা চামচ অরগ্যানিক মধু মিশিয়ে ছোট ছোট সিপে খেলেও গলায় আরাম হয়।
গ্রিন টিতে উপস্থিত অ্যান্টি অক্সিডেন্ট শরীরে অ্যালার্জিক রিঅ্যাকশন তৈরি হওয়া ঠেকিয়ে রাখতে পারে। গ্রিন টি অ্যালার্জির কারণে ফোলা, লালচেভাব, চুলকানি কমায়।
এককাপ গরম পানিতে এক মুঠো শুকনো পুদিনাপাতা দিয়ে ভালো করে ফুটিয়ে কিছুক্ষণ রাখুন। এরপর ছেঁকে পান করুন। নাক বন্ধ হয়ে যাওয়া ও নিঃশ্বাসে অসুবিধার সমস্যা কমবে।
পুরো শরীরে প্রচুর চুলকানি হলে তুলোর মধ্যে এক চামচ খাঁটি ঘি নিয়ে থুপে থুপে লাগিয়ে নিন, জ্বালা কমবে৷ হাঁচি হলেও কোয়ার্টার চাচামচ ঘি খেতে পারেন, আরাম পাবেন।
Advertisement
আরও পড়ুন: জেনে নিন সাইলেন্ট হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ
ঘর-দোর পরিষ্কার রাখুন। মাস্ক পরে ঝাড়াঝুড়ির কাজ করুন। জানালার পর্দা, বিছানার চাদর, বালিশের কভার সপ্তাহে একদিন গরম পানিতে ধুয়ে নিন।
এইচএন/পিআর