ক্যারিয়ারের সেরা ইনিংসটি খেলে ফেললেন মুশফিকুর রহীম। চরম বিপর্যয়ের মুখ থেকে দলকে টেনে তুললেন তিনি। মোহাম্মদ মিঠুনকে সঙ্গে নিয়ে ১৩১ রানের অবিশ্বাস্য জুটি গড়াই নয় শুধু, ধৈয্য সহকারে ব্যাটিং করে যাওয়া, সেঞ্চুরি পূরণ করা এবং শেষ মুহূর্তে তামিম ইকবালকে এক পাশে রেখে মারমুখি ব্যাটিং করে যাওয়া- অসম সাহসিকতার পরিচয় দিয়েছেন মুশফিকুর রহীম।
Advertisement
১৪৪ রান করে তিনি যখন আউট হলেন, তখন বাংলাদেশ পৌঁছে গেছে বিশাল এক চ্যালেঞ্জের চূড়ায়। সেখান থেকে টাইগারদের পেছনে ফেলে সত্যিই কঠিন লঙ্কানদের। তারওপর, তামিম ইকবাল যে অনুপ্রেরণা দিয়েছেন, সেটাও ছিল অসাধারণ।
শুরুতে লাসিথ মালিঙ্গার তোপের মুখে ছন্নছাড়া হয়ে যায় বাংলাদেশ। সে অবস্থা থেকে বাংলাদেশের রানকে ২৬১-এর চ্যালেঞ্জিং স্কোর পর্যন্ত নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে বলতে গেলে একক কৃতিত্ব মুশফিকের। বাংলাদেশের ওয়ানডে ক্রিকেটের ইতিহাসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৪৪ রান এসেছে তার ব্যাট থেকে।
এ কারণে ম্যাচ শেষে মুশফিকই হলেন বিচারকদের দৃষ্টিতে ম্যাচ সেরা। তার হাতেই তুলে দেয়া হলো সেরার পুরস্কার।
Advertisement
আইএইচএস/