সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের দায়িত্বে থাকা আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, দেশের প্রতিরক্ষার জন্য আবশ্যক এবং জাতীয় অর্থ ও সম্পদের সর্বোত্তম ব্যবহারের লক্ষ্যে ‘জাতীয় প্রতিরক্ষা নীতিমালা-২০১৮’ চূড়ান্ত করা হয়েছে।
Advertisement
মঙ্গলবার জাতীয় সংসদে সরকারদলীয় সদস্য মামুনুর রশীদ কিরণের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ তথ্য জানান।
মন্ত্রী জানান, ‘ফোর্সেস গোল ২০৩০’ বাস্তবায়নে অধিকতর সমন্বয় এবং উক্ত বিষয়ে সুনির্দিষ্ট কর্মপন্থা নির্ধারণ করার লক্ষ্যে ২০১৬ সালে সশস্ত্র বাহিনী বিভাগে একটি সমন্বয়ের নির্দেশনা দেয়া হয়। ১৯৭৪ সালে প্রণীত প্রথম জাতীয় প্রতিরক্ষা নীতিমালাকে ভিত্তি করে দেশের প্রতিরক্ষার জন্য আবশ্যক এবং জাতীয় অর্থ ও সম্পদের সর্বোত্তম ব্যবহারের লক্ষ্যে ‘জাতীয় প্রতিরক্ষা নীতিমালা-২০১৮’ চূড়ান্ত করা হয়েছে। যা মন্ত্রিসভা অনুমোদন করেছে। এতে ফোর্সেস গোলের জন্য প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেয়া আছে।
তিনি জানান, ‘ফোর্সেস গোল ২০৩০’-এর আলোকে ভবিষ্যতেও দেশের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সুদৃঢ় করার জন্য রাষ্ট্রীয় স্বার্থের কথা বিবেচনা করে সেনা বাহিনীর জন্য বিভিন্ন নতুন ইউনিট সংযোজন, নৌ বাহিনীর জন্য চিটাগাং ড্রাইডকে আধুনিক ফ্রিগেট তৈরি, বিমানবাহিনীর জন্য বঙ্গবন্ধু অ্যারোনটিক্যাল সেন্টার ও মাল্টিরোল কমব্যাট এয়ারক্রাফট এবং দেশের সমন্বিত আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার জন্য আধুনিক ক্ষেপণাস্ত্র সংযোজনের বিষয়টি চলমান আছে।
Advertisement
এইচএস/জেএইচ/এমএস