স্মার্ট ফোন ব্যবহার করেন, অথচ সেলফি তোলেন না- এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া যাবে না। তবে সময় বিশেষ মাত্রাটা খুবই বেশি হয় এবং বিতর্কিত ঘটনার জন্ম দেয়। ফলে বলা হচ্ছে- যারা বেশি সেলফি তোলেন; তারা সেলফাইটিস রোগে আক্রান্ত। এ রোগের আবার তিনটি ধাপ আবিষ্কার করেছেন গবেষকরা। সেখান থেকে বুঝে নিতে পারেন আপনি আসলে আক্রান্ত কিনা?
Advertisement
ক্রনিক সেলফাইটিস: এই ধাপের মানুষ খুব বেশি সেলফি তুলতে পছন্দ করেন। তারা দিনে প্রায় ছয়-সাতটির বেশি সেলফি তুলে থাকেন। সেলফি যখন তোলেন, তখন তা সোশ্যাল মিডিয়ায় আপলোড করার জন্য মরিয়া হয়ে ওঠেন। এরা একের পর এক সেলফি পোস্ট করতেই থাকেন। এছাড়া দিনে দুই-তিন বার প্রোফাইল পিকচার চেঞ্জ করা, সোশ্যাল সেলিব্রেটিরাও এ ধাপে রয়েছেন।
> আরও পড়ুন- নিয়মিত ব্লগিং করেন ১০৫ বছরের বৃদ্ধা!
বর্ডার লাইন সেলফাইটিস: এই ধাপে যারা রয়েছেন, তারাও সেলফি তোলেন। তবে তা অনেকাংশে কম। বেশি তুললেও বেছে বেছে কয়েকটা রেখে বাকিগুলো মুছে ফেলেন। এমনকি এরা সেলফি তুললেও তা সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেন না। সেলফিগুলো নিজের কাছেই রেখে দেন। তাই এই ধাপের লোকদের ভয় একটু কম। তবে সংখ্যাটা বেড়ে গেলেই বিপদ।
Advertisement
অ্যাকিউট সেলফাইটিস: এই ধাপের মানুষ সেলফি কম তুললেও তারা খুব বেশি সোশ্যাল সেলিব্রেটি হয়ে থাকেন। তারা কমসংখ্যক সেলফিই সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করার জন্য মরিয়া হয়ে ওঠেন। তাদের লক্ষ্য একটাই- প্রত্যেকটি ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় আপলোড করা চাই-ই চাই।
এসইউ/জেআইএম