খেলাধুলা

সংখ্যায় সংখ্যায় ফ্রান্স-অস্ট্রেলিয়া ম্যাচ

বিশ্বকাপে নিজেদের প্রথম ম্যাচে সকারুদের মুখোমুখি হয়েছিল তারুণ্যনির্ভর ফ্রান্স দল। বিশ্বকাপ জয়ের স্বপ্ন নিয়ে রাশিয়ায় আসা ফ্রান্স প্রথম ম্যাচেই প্রত্যাশিত জয় পেয়েছে এশিয়ান দলটির বিপক্ষে। তবে সেক্ষেত্রে টেকলোজির সহায়তা নিতে হয়েছে ফ্রান্সকে। কেননা ফ্রান্সের দুটি গোলই হয়েছে টেকলোজির মাধ্যমে। প্রথমটি হয় ভিএআরের সাহায্যে এবং দ্বিতীয়টি আসে গোল লাইন টেকনোলজির মাধ্যমে। সংখ্যায় সংখ্যায় দেখে নেওয়া যাক ম্যাচের উল্লেখযোগ্য মাইলফলক।

Advertisement

০- ২০১০ সালের সার্বিয়ার বিপক্ষে ম্যাচের পর প্রথমবারের মত বিশ্বকাপের কোন ম্যাচে প্রথমার্ধে গোল হজম করেনি অস্ট্রেলিয়া।

১- বিশ্বকাপে প্রথমবারের মত এক ম্যাচে ভিএআর ও গোল লাইন টেকনোলজির মাধ্যমে গোল দেখলো বিশ্ব।

২ – ২০১০ সালের প্যারাগুয়ে-স্পেন ম্যাচের পর বিশ্বকাপের এক ম্যাচে পেনাল্টি পেল দুদল। ২০০২ সালের উরুগুয়ে-সেনেগাল ম্যাচের পর এক ম্যাচে দুই পেনাল্টিতেই গোল করেছে দলগুলো।

Advertisement

২- মিশেল প্লাতিনির পর দ্বিতীয় ফুটবলার হিসেবে বিশ্বকাপ টানা দুটি বিশ্বকাপে গোল করলেন পগবা।

২- টানা দুটি বিশ্বকাপে নিজেদের প্রথম ম্যাচটি জিতলো ফ্রান্স।

৪ মিনিট ৭ সেকেন্ড- ম্যাচে দুটি পেনাল্টি পাওয়ার ব্যবধান ছিল ৪ মিনিট ৭ সেকেন্ড। ১৯৭৮ সালে পেরু-ইরান ম্যাচে ৩ মিনিট ২০ সেকেন্ড ব্যবধানে পেনাল্টি পেয়েছিল দলগুলো।

১৯৩০- অসিদের বিপক্ষে ফ্রান্সের একাদশের সম্মিলিত গড় বয়স ২৪ বছর ১৯৬ দিন। যা ১৯৩০ সালের পর যা তাদের সবথেকে কম বয়সী একাদশ।

Advertisement

আরআর/পিআর