এ বছরের ১২ মার্চ নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুর ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের যাত্রীবাহী একটি বিমান বিধ্বস্ত হয়। এতে প্রায় ৫০ জনের প্রাণহানি ঘটে। এ ঘটনার পর থেকেই বিমানবন্দর সম্পর্কে ভীতি তৈরি হয় বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে। তাই বিশ্বের বিপজ্জনক পাঁচটি বিমানবন্দর সম্পর্কে জেনে নিন-
Advertisement
ভুটানের পারো
এ পর্যন্ত মাত্র আট পাইলটকে এ বিমানবন্দরে অবতরণের যোগ্য হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। এটি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে দেড় মাইল উপরে অবস্থিত। এর চারপাশে ১৮ হাজার ফুট দীর্ঘ সব চূড়া। আর রানওয়েটি মাত্র ৬ হাজার ৫০০ ফুট লম্বা।
প্রিন্সেস জুলিয়ানা
Advertisement
প্রিন্সেস জুলিয়ানা বিমানবন্দরে যথাযথভাবে অবতরণ করতে সমুদ্রসৈকতের ছোটোখাটো অংশ, সুরক্ষিত দেয়াল, রাস্তা পার হয়ে রানওয়েতে প্রবেশ করতে হয়।
আইস রানওয়ে
এখানে কোনো সত্যিকারের রানওয়ে নেই। বিমান যেখানে অবতরণ করে সেটি শুধু পরিষ্কার করা বরফ এবং তুষারে আচ্ছাদিত স্থান। ফলে অতিরিক্ত ওজনের কারণে বিমানটি রানওয়েতে থাকা তুষারে আটকে যেতে পারে।
হংকংয়ের কাই টাক
Advertisement
কাই টাক বিমানবন্দর অবতরণ-আরোহণের দিক দিয়ে সবচেয়ে বিপজ্জনক। খুব বেশি প্রতিকূলতার কারণে ১৯৯৮ সালে বিমানবন্দরটির সব ধরনের কার্যক্রম বন্ধ করে দেওয়া হয়।
ফ্রান্সের কোর্চেভেল
বিশ্বের অন্যতম ছোট রানওয়ে এখানে। এখানে অবতরণের জন্য পাইলটদের আল্পস পর্বতমালা পার হয়ে সতর্কতার সঙ্গে অবতরণ করতে হয়। তাই নিচু মেঘ বা কুয়াশা থাকলে এখানে অবতরণ করা অসম্ভবই বলা চলে।
এসইউ/এমএস