গরমে পানিবাহিত অসুখের প্রকোপ বেশি দেখা যায়। তৃষ্ণা মেটাতে পানি পানের পরিমাণটাও এই সময়ে বেশি হয়। তাই একটু বেখেয়ালি হলেই ঘটতে পারে সর্বনাশ। বিশুদ্ধ পানি পান না করলে ক্ষতিকর জীবাণু শরীরে প্রবেশ করতে পারে। আর সেখান থেকেই বাসা বাঁধতে পারে নানা অসুখ।
Advertisement
আরও পড়ুন: হৃদরোগ দূর করতে দই খান
এই সময়ে বাইরের রাস্তার কাটা ফল, শরবত, সালাদ এসব থেকে দূরে থাকতে হবে। শীতে তৃষ্ণা কম থাকে। গরমে পানির চাহিদা বেড়ে যায়। তাই তখন অনেকেই যেখানে সেখানে পানি পান করেন। এটি উচিত নয়।
খাবার আগে এবং পরে ভালো করে সাবান দিয়ে হাত ধুতে হবে। শৌচাগারে গেলে সাবান বা জীবানুনাশক দিয়ে হাত ধুতে হবে।
Advertisement
রান্নার জায়গা পরিষ্কার রাখা, পানির ট্যাঙ্ক নিয়মিত পরিষ্কার করা, বাসনপত্র ঠিক ভাবে ধোওয়া, মাছি যাতে খাবার না বসে তা দেখা, বাচ্চাদের মুখে হাত দেওয়া থেকে দূরে রাখা- এসব দিকে নজর দিতে হবে।
পানি বিশুদ্ধ করে পান করতে হবে। তবে বিশুদ্ধ পানি পানের পাশাপাশি হাত-মুখ ধুতেও বিশুদ্ধ পানি ব্যবহার করা উচিত। বলা হয়ে থাকে তামার পাত্রে পানি রাখা হলে স্টেরিলাইজড হয়। তামা ট্রেস এলিমেন্ট।
আরও পড়ুন: জাঙ্ক ফুড শিশুর স্বাস্থ্যের যেসব ক্ষতি করছে
স্কুলে বা সামার ক্যাম্পে বাচ্চাদের জন্য বিশুদ্ধ পানি নিশ্চিত করতে হবে। এছাড়া বাইরের কাটা ফল, শরবত থেকে দূরে রাখতে হবে। বাচ্চাদের স্বাস্থ্য সচেতনতা কম। তাই পানির পাত্রে হাত যাতে না ডোবানো হয় তাও দেখতে হবে।
Advertisement
এইচএন/পিআর