কুয়েত দূতাবাসে গণহত্যা দিবস উদযাপন করা হয়েছে। এ দিবস উপলক্ষে কুয়েতস্থ বাংলাদেশ দূতাবাসে আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। রোববার সন্ধ্যা ৬টায় দূতাবাসের মাল্টিপারপাস হলে কাউন্সিলর ও দূতালয় প্রধান মোহাম্মদ আনিসুজ্জামানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন কুয়েতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত এস এম আবুল কালাম।
Advertisement
শুরুতে কোরআন তেলাওয়াত, শহীদদের সম্মানে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রীর বাণী পাঠ করে শোনানো হয়। বাণী পাঠ করেন যথাক্রমে- কাউন্সিলর (শ্রম) আব্দুল লতিফ খান, ডিফেন্স অ্যাটাশে ব্রি. জেনারেল শাহ সাগিরুল ইসলাম, এনডিসি, এডব্লিউএফসি, পিএসসি।
বক্তব্যে প্রবাসীরা ১৯৭১ সালের এইদিনে বাঙালি জাতির জীবনে এক বিভীষিকাময় রাত নেমে আসার কথা উল্লেখ করেন। ওই মধ্যরাতে বর্বর পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী কাপুরুষের মতো নিরস্ত্র বাঙালিদের ওপর অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ে। ঘৃণাভরে দিনটিকে মনে করে বাঙালি জাতি।
দীর্ঘ ৩৮ বছর পর এ দিনটিকে জাতীয় দিবস হিসেবে ঘোষণা করায় জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানান কুয়েত প্রবাসীরা।
Advertisement
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন- প্রথম সচিব জহুরুল ইসলাম, সোনালী ব্যাংক প্রতিনিধি সাফায়েত হোসেন পাটোয়ারী, বিমান কান্ট্রি ম্যানেজার হাফিজুল ইসলামসহ উল্লেখযোগ্য প্রবাসী।
এমআরএম/পিআর