নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুর ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে (টিআইএ) ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের বিধ্বস্ত বিমানটিতে ৬৫ জন যাত্রী ছিলেন বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। বিধ্বস্ত বিমানে দুই শিশুসহ ৩৩ বাংলাদেশি ছিলেন বলেও জানান তিনি। সোমবার নেপালের স্থানীয় সময় দুপুর ২টা ২০ মিনিটে বিমানটি বিধ্বস্ত হয়েছে।
Advertisement
দুর্ঘটনার পর ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ইমরান আসিফ বলেছেন, ‘বিমানটি উড্ডয়নের দেড় ঘণ্টা পর আমরা দুর্ঘটনার সংবাদ পাই। ঘটনার পর থেকে ত্রিভুবন এয়ারপোর্ট বন্ধ রয়েছে। এয়ারপোর্ট খুললে আমরা আমাদের একটি বিশেষজ্ঞ দল সেখানে পাঠাব।’
তিনি বলেন, দেশটির সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে আমাদের সার্বক্ষণিক যোগাযোগ আছে। এ বিষয়ে সংবাদ সম্মেলন করে বিস্তারিত জানানো হবে।
বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে জাগো নিউজকে বলেন, ‘বিমানটি উড্ডয়নের দেড় ঘণ্টা পর আমরা দুর্ঘটনার সংবাদ পাই। ঘটনার পর থেকে ত্রিভুবন এয়ারপোর্ট বন্ধ রয়েছে। এয়ারপোর্ট খুললে আমরা আমাদের একটি বিশেষজ্ঞ দল সেখানে পাঠাব।’
Advertisement
তিনি আরও বলেন, ‘হতাহতের বিষয়টি এখনও নিশ্চিত নয়। ফ্লাইটে ৬৫ জন বয়স্ক, দুই শিশু এবং পাইলট ও ক্রু চারজন ছিলেন। তাদের মধ্যে ৩৩ জন বাংলাদেশি, একজন মালদ্বীপ, একজন চাইনিজ এবং নেপালি ৩২ যাত্রী ছিলেন।
## ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স থেকে পাওয়া যাত্রী তালিকা
এআর/এসএইচএস/আরআইপি
Advertisement