সরিষার তেলে মোনোস্যাচিউরেটেড ও পলিআনস্যাচিউরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড, ওমেগা থ্রি ও সিক্স ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে। ফলে ইসকেমিক হার্ট ডিসিজ হওয়ার প্রবণতা কমে যায় প্রায় পঞ্চাশ শতাংশ। সরিষার তেল শরীরের খারাপ কোলেস্টেরল লেভেল কমিয়ে ভালো কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়াতে সাহায্য করে।
Advertisement
আরও পড়ুন : ব্যথা দূর করবে যেসব খাবার
সরিষার তেলে থাকে ক্যান্সার প্রতিরোধের গুণ। এই তেলে থাকা লিনোলেনিক অ্যাসিড ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিডে পরিণত হলে তা স্টম্যাক ও কোলন ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে।
ঠান্ডার সমস্যায় সামান্য রসুন বাটা দিয়ে সরিষার তেল মিশিয়ে বুকে ও পিঠে মালিশ করলে আরাম লাগবে। এছাড়া স্টিমিং পদ্ধতিতে গরম পানির সঙ্গে সরিষার তেলের ঝাঁঝ নিলেও সর্দি-কাশি থেকে দ্রুত মুক্তি পাওয়া যায়।
Advertisement
সরিষার তেল মস্তিষ্কের জন্যও উপকারী। ডিপ্রেশন কাটাতে, স্মৃতিশক্তি ও মনঃসংযোগ বাড়াতে সরষের তেলের ভূমিকা অদ্বিতীয়।
শ্বাসজনিত নানা সমস্যা, হাঁপানিতে সরষের তেল বুকে মাসাজ করলে আরাম পাওয়া যায়।
দাঁতের যন্ত্রণা, হলদেভাব দূর করে সাদা রং ফিরিয়ে আনতে আধ চামচ সরিষার তেল, এক চামচ হলুদ ও আধ চামচ লবণ মিশিয়ে দাঁতে ঘষুন। মুক্তি পাবেন দাঁতের সমস্যা থেকে।
প্রাকৃতিক উদ্দীপক হওয়ার জন্য সরিষার তেল খিদে বাড়ানো ও দ্রুত হজমে সাহায্য করে।
Advertisement
আরও পড়ুন : কিডনি সুস্থ রাখবে যেসব খাবার
হঠাৎ পাওয়া চোটে পেশি অবশ হয়ে গেলে সরিষার তেল দিয়ে মাসাজ করুন। দ্রুত সংবেদনশীলতা ফিরে পাবেন।
রোজ সরিষার তেল দিয়ে মাসাজ করলে গাঁটের ব্যথা ও আর্থ্রাইটিসের সমস্যা কমে। পেশি সচল হয়।
এইচএন/পিআর