বাংলাদেশের প্রথম সারির একটি অডিও-ভিডিও প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান জি-সিরিজ হাটি হাটি পা পা করে পা রাখতে যাচ্ছে ৩৫ বছরে। ১৯৮৩ সালের ৩মার্চ এই প্রতিষ্ঠানের যাত্রা শুরু করেন নাজমুল হক ভূঁইয়া খালেদ । তিন দশকে প্রচুর জনপ্রিয় গান উপহার দিয়েছে এই প্রতিষ্ঠানটি।
Advertisement
জি-সিরিজের নামকরণ করা হয়েছে কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বিখ্যাত কাব্যগ্রন্থ গীতাঞ্জলি থেকে। প্রতিষ্ঠানটি গানের ক্যাসেট, সিডি, ভিসিডি, মিউজিক ভিডিও প্রকাশনাসহ নাটক, টেলিফিল্ম, সিনেমা এবং ভিডিও ডকুমেন্টারির প্রযোজনা করে থাকে।শুরু থেকেই দেশজ শিল্প-সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যকে গুরুত্ব দেয়ার পাশাপাশি দেশসেরা নন্দিত সঙ্গীতশিল্পীসহ নতুন প্রজন্মের প্রতিভা বিকাশেও অনন্য অবদান রেখে চলেছে জি-সিরিজ। বাংলাদেশের সঙ্গীত ভুবনের বহু প্রতিষ্ঠিত গীতিকার, সুরকার এবং সঙ্গীতশিল্পীদের যাত্রা শুরু হয়েছিল এ প্রতিষ্ঠানটির হাত ধরেই।
এদিকে জি-সিরিজ ২০০৬ সালে অঙ্গপ্রতিষ্ঠান হিসেবে ‘অগ্নিবীণা’ প্রতিষ্ঠা করে। যার নামকরণ করা হয় বাংলাদেশের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম-এর বিখ্যাত কাব্যগ্রন্থ অগ্নিবীণা থেকে। পরবর্তীতে ‘জি-টেকনলজিস’, ‘রেডিও জি-বিডি ডটনেট’ জি-সিরিজের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান হিসেবে কার্যক্রম শুরু করে। সব মিলিয়ে গানটিয়ে আরও ভালো কিছু করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছের জি সিরিজের কর্ণধার নাজমুল হক ভূঁইয়া খালেদ।
এমএবি/এলএ/আরআইপি
Advertisement