বিয়ের পরে স্বামী-স্ত্রীর কবিতাস্বামী: আতা গাছে তোতা পাখি ডালিম গাছে মৌ,আগে জানলে আনতাম না ঘরে এমন ঝগড়াটে বউ।স্ত্রী: নোটন নোটন পায়রাগুলি ঝোটন বেঁধেছে,আমাকে বিয়ে করতে তোমায় কে বলেছে?স্বামী: ঐ দেখা যায় তালগাছ ঐ আমাদের গাঁ,বিয়ের আগে লক্ষ্মী মেয়ে কিছুই চাইতো না।আয় ছেলেরা আয় মেয়েরা ফুল তুলিতে যাই,বিয়ের পরে এখন শুধু করে যে খাই খাই।স্ত্রী: ছিপখান তিন দাঁড় তিন জন মাল্লা,কি আছে কপালে জানেন শুধু আল্লাহ।স্বামী: ভোর হলো দোর খোল খুকুমণি ওঠো রে,ভালো যদি না লাগে বাপের বাড়ি ছোট রে।স্ত্রী: আগডুম বাগডুম ঘোড়াডুম সাজে,আগে তো বুঝি নাই তুমি এত বাজে।স্বামী: আয় বৃষ্টি ঝেঁপে ধান দিবো মেপে, আর বেশি চিল্লাইলে ধরবো গলা চেপে।স্ত্রী: আগে কী বলতে মনে আছে?পূরণ করতে তোমার মনের সাধ,আকাশ থেকে আইনা দিমু চাঁদ।এখন বাজার থেকে শাড়ি আনাও বাদ।কে জানতো আগে, প্রেমে এতো খাদ।
Advertisement
আরও পড়ুন- আজকের জোকস : ক্লাসরুমে বসে বসে ফেসবুকিং
****
চিঠিটাই লিখতে ভুলে গেছেনএকটি সংগঠনের সভাপতি সভায় যোগ দিতে এসেই টেবিলের ওপর একটি চিরকুট পেলেন। তাতে লেখা, ‘গাধা’! বক্তৃতা দেওয়ার সময় তিনি কথাটা ঘুরিয়ে বললেন- ‘এমন অনেক উদাহরণ আছে- মানুষ চিঠি লিখে তার নিচে নিজের নাম সই করতে ভুলে গেছে। কিন্তু আজ আমি একটা নতুন জিনিস দেখলাম। এখানে এসে আমি একটা চিঠি পেলাম, তাতে লেখক নিজের নাম স্বাক্ষর করেছেন। কিন্তু আসল চিঠিটাই লিখতে ভুলে গেছেন।
Advertisement
আরও পড়ুন- আজকের জোকস : লোহার মতো কঠিন
****
বিপরীতমুখি প্রতিক্রিয়া আছেপ্রশ্ন: নিউটনের সূত্রের বিবরণ দাও।উত্তর: একদিন নিউটন রাস্তা দিয়ে যাচ্ছেন। তিনি দেখলেন একটি ছাগল তার সামনে দিয়ে যাচ্ছে। তিনি ছাগলটিকে থামালেন, ব্যস আবিষ্কার হয়ে গেল প্রথম সূত্র- কোনো কিছু না থামালে তা চলতেই থাকে। এরপর তিনি ‘এফ’ বল নিয়ে ছাগলকে লাথি মারলেন। ছাগল বলে উঠলো, ‘ম্যা (MA)’। আবিষ্কার হয়ে গেল দ্বিতীয় সূত্র F=MA.
এবার তিনি ছাগলকে আরো জোরে লাথি দিলেন। ছাগল তাকে এবার শিং দিয়ে গুতো দিলো। তখন তিনি একটি কথা বুঝতে পারলেন যা তার ৩ নম্বর সূত্র- প্রত্যেক ক্রিয়ারই একটি সমান ও বিপরীতমুখি প্রতিক্রিয়া আছে।
Advertisement
এসইউ/এমএস