শীতের তীব্রতা কমতে শুরু করেছে। তাপমাত্রা বাড়তে শুরু করেছে ধীরে ধীরে। গরম ঠান্ডার এই সময়ে একটুতেই যেন অসুখ লেগে যায়। শীতের সময়ের চেয়েও এই সময়ে বেশি অসুখ-বিসুখ দেখা দেয়। তাই এই সময়ে নিজের প্রতি থাকতে হবে আরেকটু বেশি সতর্ক।
Advertisement
আরও পড়ুন : শরীর ফিট রাখতে যা করবেন
অনেকেই ঠান্ডা লাগলে প্রথমে কিছু না ভেবে অ্যান্টিবায়োটিক খেয়ে ফেলেন। তা না করে সবসময় চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ খাওয়া উচিত।
ঠান্ডা লাগলে পাঁচ বছর বয়স পর্যন্ত শিশুদের পাঁচ মিলিলিটার মাত্রায় অ্যাজিথ্রোমাইসিন ও প্রাপ্তবয়স্কদের অ্যামোক্সিক্লাইন দিতে হবে। দেহের ওজন ও বয়সের উপরে নির্ভর করে ওষুধের মাত্রা বাড়ানো বা কমাতে হবে। গরম পানিতে গোসল করাতে হবে।
Advertisement
বুকে সর্দি বসলে বা মাথা যন্ত্রণা করলে পাত্রে গরম পানি নিয়ে তাতে কার্বল বা ভিক্স ফেলে মাথায় তোয়ালে চাপা দিয়ে দু’তিন মিনিট গরম ভাপ নিতে হবে। দিনে তিন বার এভাবে ভাপ নিলে আরাম পাওয়া যাবে।
লবঙ্গ মুখে দিয়ে রাখলে কাশিতে উপশম মিলবে। এ ছাড়া, আদা, তুলসি পাতা, মিছরি ও গোলমরিচ গরম জলে খেলে আরাম পাওয়া যায়। দিনে গরম লাগলেও পাখা চালানো ঠিক নয়।
আরও পড়ুন : আমলকির রসের উপকারিতা
রাস্তার খাবার এ সময়ে এড়িয়ে চলাই উচিত। রাস্তার ধারের অপরিচ্ছন্ন পরিবেশে খাবার খেলে পেটের সমস্যা হতেই পারে। পানি ফুটিয়ে খাওয়াই ভালো। প্রাপ্তবয়স্কদের দিনে কমপক্ষে চার লিটার পানি খাওয়া উচিত।
Advertisement
এইচএন/জেআইএম