আন্তর্জাতিক

জিএসজি নাইনের শক্তি বাড়াচ্ছে জার্মানি

সন্ত্রাসী হামলার হুমকির বিষয়টি মাথায় রেখে জিএসজি নাইনের শক্তি বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে জার্মানি। সন্ত্রাসের হুমকি মোকাবিলায় আগে থেকেই বার্লিনে কাজ করছে এই এলিট কমান্ডো ফোর্স।

Advertisement

শক্তি বাড়াতে ইতোমধ্যে এই বাহিনীতে নতুন করে নিয়োগ শুরু করা হয়েছে।

জিএসজি নাইনের বৈশিষ্ট্য হলো সন্ত্রাসীদের হাতে আটক কাউকে উদ্ধারে তারা বিশেষ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত।

বিশেষ এই বাহিনীর সদর দফতর বনে। মূলত বার্লিনের কাছাকাছি কোথাও প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত কমান্ডো দল তৈরি রাখতেই এই বাহিনীর শক্তি বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।

Advertisement

জিএসজি নাইনের কমান্ডার জেরম ফুশের মতে, ইতিহাস বলছে, ইউরোপের অধিকাংশ সন্ত্রাসী হামলা রাজধানী শহরগুলোতে হয়েছে। ফলে বার্লিন নিয়ে তারা অতিরিক্ত সতর্ক থাকতে চাচ্ছেন।

ইরাক এবং সিরিয়ায় জঙ্গিগোষ্ঠী আইএসের শক্তি কমে এলেও এ গোষ্ঠীটিই এই মুহূর্তে বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী সন্ত্রাসবাদী গোষ্ঠী হিসেবে পরিচিত।

১৯৭২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল জিএসজি নাইন। তখন মূলত সীমান্তে নিরাপত্তা রক্ষার দায়িত্ব ছিল এ বাহিনীর। কিন্তু মিউনিখ অলিম্পিকে ইসরায়েলের একজন অ্যাথলেটকে অপহরণ করে খুন করা হলে জার্মান পুলিশকে যথেষ্ট সমালোচনার মুখোমুখি হতে হয়। তখনই সন্ত্রাসবাদ বিরোধী বাহিনী হিসেবে জিএসজি নাইন তৈরি করা হয়।

সূত্র : ডয়েচে ভেল।

Advertisement

এনএফ/আরআইপি