তৈকর আসাম এবং বাংলাদেশের একটি আদি ফল। এটি ভিটামিন সি সমৃদ্ধ একটি ফল। ফলটি স্কার্ভি রোগ নিরাময়ে কাজ করে। এ ফল থেকে আচার, জ্যাম, জেলি তৈরি করা যায়। আসুন জেনে নেই তৈকর চাষের নিয়ম-কানুন।
Advertisement
মাটিবেলে দো-আঁশ থেকে পলি দো-আঁশ মাটি তৈকর চাষের জন্য উপযুক্ত। সিলেটের পাহাড়ি অঞ্চলের নিকাশযুক্ত অম্লীয় মাটি তৈকর উৎপাদনের জন্য সর্বোত্তম।
সময় চারা বা গুটি-কলম সাধারণত মধ্য-জ্যৈষ্ঠ থেকে মধ্য-ভাদ্র মাসের মধ্যে রোপণ করতে হয়।
সারতৈকর চাষের জন্য ১ কেজি ইউরিয়া, ১ কেজি টিএসপি, ১ কেজি এমপি এবং ২০ কেজি পচা গোবর প্রয়োগ করতে হবে। ফল সংগ্রহের পর ২ বারে বর্ষার আগে ও পরে সার প্রয়োগ করতে হবে।
Advertisement
চারাহেক্টরপ্রতি ২৭৮টি চারা বা গুটি রোপণ করা যাবে।
দূরত্বরোপণের সময় অবশ্যই ৬*৬ মিটার দূরত্ব রাখতে হবে।
ফল সংগ্রহবছরে সাধারণত দু’বার ফল সংগ্রহ করা যায়। পরিপক্ক অবস্থায় ফলের রং হলদে হয়।
এসইউ/আইআই
Advertisement