কৌতক- এক : আপত্তিকর অঙ্গভঙ্গিমানসিক রোগীদের হাসপাতাল। জুম্মনের ঘরে ঢুকলো নার্স। জুম্মন খাটের ওপর শুয়ে হাত দুটো সামনে বাড়িয়ে গুনগুন শব্দ করছে।নার্স : জুম্মন, কী হচ্ছে এসব?জুম্মন : আমি গাড়ি চালাচ্ছি, চট্টগ্রাম যাবো।
Advertisement
পরদিন রাতে নার্স দেখলো জুম্মন বসে বসে ঝিমোচ্ছে। নার্স : জুম্মন, কী হচ্ছে এসব?জুম্মন : মাত্র পৌঁছলাম চট্টগ্রামে, বিরক্ত করো না।
এবার পাশে সুমনের রুমে গেল নার্স। দেখল, সেখানে সুমন বিছানায় শুয়ে আপত্তিকর অঙ্গভঙ্গি করছে।নার্স : সুমন, কী হচ্ছে এসব?সুমন : আহ! জ্বালাতন করো না। দেখতে পাও না, জুম্মনের বউয়ের সঙ্গে প্রেম করছি? ওই শালা তো গেছে চট্টগ্রাম!
> আরও পড়ুন- আজকের কৌতুক : দশ সেকেন্ডে শিশুর জন্ম
Advertisement
****
কৌতুক- দুই : অপদার্থ বললেন কেনশিক্ষক : বলো তো পদার্থ কাকে বলে?ছাত্র : জানি না স্যার।শিক্ষক : অপদার্থ কোথাকার! যার ওজন ও আয়তন আছে তাকেই পদার্থ বলে।ছাত্র : তাহলে আমাকে অপদার্থ বললেন কেন? আমার তো ওজন আয়তন দুটোই আছে!
> আরও পড়ুন- আজকের কৌতুক : আমার মেয়েকে বিয়ে করে সুখী
****
Advertisement
কৌতুক- তিন : ছেলেটির প্রেমে পড়ে গেলনবম শ্রেণির এক ছাত্র ওই ক্লাসের এক মেয়েকে ‘অাই লাভ ইউ’ লিখে চিঠি দিল। মেয়েটি রেগে গিয়ে চিঠি স্যারকে দেখাল। চিঠি পড়ার পর স্যার ছেলেটিকে অনেক পেটালো। অভিমানী ছেলেটি কয়েকদিন আর স্কুলেই গেল না। এরপর ছেলেটির প্রতি মেয়েটিরও মায়া হয়ে গেল। আর সেও ছেলেটির প্রেমে পড়ে গেল।
একদিন মেয়েটি ছেলেটির একটি বইয়ের শেষ পৃষ্ঠায় ‘আই লাভ ইউ টু’ লিখে দিলো। কিন্তু ছেলেটির মন কিছুতেই গললো না। মেয়েটি দুই বছর ধরে রিপ্লাইয়ের অপেক্ষায় থাকল, কিন্তু ছেলেটি আর রিপ্লাই দিলো না। বলেন তো কেন?
আসলে মেয়েটির বোঝা উচিত ছিল, কিছু কিছু ছেলেরা বইয়ের শেষের পৃষ্ঠা খোলা তো দূরের কথা, বই-ই খুলে দেখে না।
এসইউ/পিআর