প্রস্তাবিত নতুন ফিউচার ট্যুর প্রোগ্রাম (এফটিপি) অনুযায়ী, ১৩ দলের ওয়ানডে লিগে ২০২০ সালের মে থেকে ২০২২ সালের মে মাস পর্যন্ত দুই বছরে আটটি সিরিজ পাবে প্রতিটি দল। এই সিরিজগুলোর ফলের উপর নির্ধারিত হবে ২০২৩ ওয়ানডে বিশ্বকাপে খেলার যোগ্যতা অর্জনের বিষয়টি।
Advertisement
প্রতিটি সিরিজে ৩টি করে ওয়ানডে ম্যাচ থাকবে, যার ফলে ওয়ানডে লিগে প্রতি দল ২৪টি করে ম্যাচ পাবে। প্রতিটি দলকে বাকি ১২ দলের মধ্যে যেহেতু আটটি করে প্রতিপক্ষ মোকাবেলা করতে হবে, ফলে ইংল্যান্ড-ওয়েস্ট ইন্ডিজ, নিউজিল্যান্ড-ইংল্যান্ড, ভারত-পাকিস্তানের মতো কয়েকটি ওয়ানডে সিরিজ দেখা যাবে না।
নতুন এফটিপিতে আসলে সর্বমোট ওয়ানডের সংখ্যাই কমে যাচ্ছে। বর্তমান এফটিপিতে পাঁচ বছরে দ্বিপক্ষীয় ওয়ানডে মোট ৪১৪টি। নতুন ক্যালেন্ডারে চার বছরে রাখা হয়েছে ২৯১টি ওয়ানডে। প্রতি বছর গড়ের হিসেবে যা প্রায় ১০টি করে কম।
এদিকে, ওয়ানডে কমলেও নতুন এফটিপিতে প্রায় দ্বিগুণ হয়ে যাচ্ছে টি-টোয়েন্টি ম্যাচের সংখ্যা। বর্তমান এফটিপিতে বিশ্বকাপ ছাড়া ১৬২টি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ রয়েছে দলগুলোর। নতুন এফটিপিতে সেটা হচ্ছে ২৬০টি। প্রতি বছর ৩২টির বদলে প্রায় ৬৫টি করে টি-টোয়েন্টি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে।
Advertisement
এমএমআর/আইআই