কৌতুক- এক : পিস্তলের গুলিই বের হয় না
Advertisement
সিআইএ অফিসে নতুন এজেন্ট দরকার। প্রার্থী দু’জন পুরুষ, একজন নারী। এদের নার্ভ কেমন শক্ত তা পরীক্ষা করতে কর্তৃপক্ষ তাদের প্রত্যেককে একটি করে পিস্তল দিলো। এদের কাজ হবে, পাশের রুমে এদের একজন প্রিয় মানুষ আছে; তাকে গুলি করতে হবে। তবে এদের জানানো হয়নি যে, পিস্তলে আসলে কোন গুলি নেই।
প্রথম প্রার্থী রুমে প্রবেশ করে দেখলো একটি চেয়ারে হাতমুখ বাঁধা অবস্থায় তার স্ত্রী। প্রিয়জনকে দেখে তার চোখ দিয়ে পানি পড়তে শুরু করে। গুলি করার বদলে ছুটে গিয়ে সে তার স্ত্রীকে মুক্ত করলো। ফলে এ পরীক্ষায় সে ফেল করল। দ্বিতীয় প্রার্থীর বেলায়ও একই ব্যাপার ঘটল। তৃতীয় নারী প্রার্থী ভেতরে প্রবেশ করে তার স্বামীকে হাত বাঁধা অবস্থায় পেল।
অনেকক্ষণ পর সেই মেয়ে হাপাতে হাপাতে বেরিয়ে আসল। রেগেমেগে বলতে লাগল, ‘আপনারা কী পিস্তল দিয়েছেন? এর তো গুলিই বের হয় না। শেষে পিস্তলের বাট দিয়ে পিটিয়ে স্বামীকে মারতে হয়েছে।’
Advertisement
> আরও পড়ুন- আজকের কৌতুক : দশ সেকেন্ডে শিশুর জন্ম
****
কৌতুক- দুই : দে ৫শ’ টেকা দেএক বাস ড্রাইভার রাস্তায় নতুন একটি নোটিশ দেখে তা পড়ার জন্য বাস থামাল। সঙ্গে সঙ্গে ট্রাফিক এসে জিজ্ঞেস করল-
ট্রাফিক : ওই বেটা, বাস থামালি কেন? দেখোস না বাস থামান নিষেধ।ড্রাইভার : নতুন লাগাইসেন, দেহনের জন্যই তো থামাইলাম।ট্রাফিক : বেয়াদব, মুখে মুখে তর্ক করোস? দে ৫শ’ টেকা দে!
Advertisement
২য় দিন বাস ড্রাইভার বাস না থামিয়ে চলে যাচ্ছিল, তবু ট্রাফিক থামাল-ড্রাইভার : স্যার, আইজ তো থামাই নাই। আটকাইলেন ক্যান?ট্রাফিক : থামাস নাই ঠিকই, তয় থামানের চিন্তা নিশ্চয়ই করছোস।ড্রাইভার : এইহানে যাত্রী একটু বেশি পাওয়া যায়, তাই একবার চিন্তা করসিলাম।ট্রাফিক : চিন্তা করলি ক্যান, দে ৫শ’ টেকা দে!
৩য় দিন বাস ড্রাইভার বাস না থামিয়ে চলে যাচ্ছিল, ট্রাফিক থামাল-ড্রাইভার : স্যার, আইজ তো থামাই নাই, থামানের চিন্তাও করি নাই, আইজ আটকাইলেন ক্যান?ট্রাফিক : শালায় কয় কি! চিন্তা-ভাবনা ছাড়াই নাকি গাড়ি চালায়। এ জন্যই তো দুর্ঘটনা ঘটে। দে ৫শ’ টেকা দে!
> আরও পড়ুন- আজকের কৌতুক : ক্যারিয়ার নিয়ে কিছু ভেবেছিস
****
কৌতুক- তিন : দিলাম একটা ডিলিট করে
টেকনিক্যাল সাপোর্ট ডিপার্টমেন্টে ফোন-ক্রেতা : আমি গতকাল আপনাদের কাছ থেকে কম্পিউটার কিনেছি, কিন্তু এখন সেটা কাজ করছে না।সাপোর্ট : কখন থেকে, একটু বিশদভাবে বলবেন কি?ক্রেতা : আজ কম্পিউটার অন করলাম যখন; তখন অনেক প্রোগ্রামের সঙ্গে নরটন কম্যান্ডারও লোড হলো। তাকিয়ে দেখি, বাম পাশে ড্রাইভ ‘সি’, ডান পাশেও ড্রাইভ ‘সি’। ভাবলাম, দুটো ‘সি’ ড্রাইভ দিয়ে আমি করবটা কী! দিলাম একটা ডিলিট করে!
এসইউ/আইআই