হজরত মুয়ায রাদিয়াল্লাহু আনহু প্রিয়নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সম্মানিত সাহাবি। প্রিয়নবির জীবদ্দশায় তাকে মুফতি হিসেবে গণ্য করা হতো। তিনি কুরআনের নির্ভরযোগ্য কারি এবং সুবিজ্ঞ আলিম ছিলেন।
Advertisement
প্রিয়নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাঁকে আল্লাহর শুকরিয়া আদায়ের জন্য দিক-নির্দেশনা দিয়েছিলেন। যে দিক নির্দেশনা উম্মতে মুসলিমার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ।
আরও পড়ুন
ইতেকাফরত অবস্থায় অনলাইন ব্যবসা করার বিধান সদকাতুল ফিতর কী, কাদের ওপর ওয়াজিব?হজরত মুয়ায ইবনে জাবাল অত্যন্ত সুদর্শন, মিষ্ট স্বভাব, মুক্ত হস্ত দানশীল, ভদ্র, সুবক্তা ও সুকণ্ঠের অধিকারী ছিলেন।
Advertisement
একদিন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাঁকে বললেন, ‘হে মুয়াজ! ফরজ নামাজগুলোর পর এ দোয়া পাঠ কর-
উচ্চারণ ‘আল্লাহুম্মা আইন্নি আলা জিকরিকা ওয়া শুকরিকা ওয়া হুসনি ইবাদাতিকা।’
অর্থ : ‘হে আল্লাহ! আমাকে তোমার জিকির ও শোকর আদায় করার তাওফিক দাও এবং উত্তমরূপে তোমার ইবাদত করার তাওফিক দান কর।’
আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে প্রিয়নবির নসিহত যথাযথ পালন এবং আল্লাহর জিকির, শুকরিয়া আদায় ও ইবাদত-বন্দেগি করার তাওফিক দান করুন। আমিন।
Advertisement
এমএমএস/এমএস