দুই ওপেনার ভাল শুরু করলেও, খুব বেশি দূর যেতে পারেননি। লিটন ২১, আর ইমরুল ৩১ রান করে সাজঘরে ফিরে যান। সাকিব কিছুটা লড়াই শুরু করলেও ইমরান তাহিরের ঘূর্ণিতে ২৯ রান করে তিনিও বিদায় নেন। তবে লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন মুশফিকু রহীম। তুলে নিয়েছেন ক্যারিয়ারের ২৭তম হাফ সেঞ্চুরি।
Advertisement
হাফ সেঞ্চুরি করতে মুশফিক খরচ করেছেন ৫২টি বল। ৬টি বাউন্ডারি এবং একটি ছক্কার মারও ছিল তার এই অসাধারণ ইনিংসটিতে। স্ট্রাইক রেট ৯৪.৬৪। ২০০৬ সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে অভিষেক হওয়া মুশফিক মোট ১৭৭ ওয়ানডে খেলছেন। সেঞ্চুরি করেছেন ৪টি।
দুই ওপেনারের বিদায়ের পর দায়িত্ব কাঁধে তুলে নিয়ে ৫৯ রানের জুটি গড়েন সাকিব-মুশফিক। তাদের এই জুটিতে ভর করেই ১০০ রান পার করে বাংলাদেশ। তবে সাকিবকে বেশি দূর যেতে দেননি ইমরান তাহির। মাত্র ২৯ রান করেই তাহিরের ঘূর্ণিতে হাশিম আমলার হাতে ক্যাচ দিয়ে সাজঘরে ফেরেন এই বিশ্বসেরা অল রাউন্ডার।
সাকিবের বিদায়ের পর নতুন ব্যাটসম্যান মাহমুদউল্লাহকে নিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকার বোলারদের ভালোই জবাব দিচ্ছে মুশফিকুর রহীম।
Advertisement
এমএএন/আইএইচএস/আরআইপি