রোজার নিয়ত
Advertisement
উচ্চারণ : নাওয়াইতু আন আছুম্মা গাদাম মিন শাহরি রমাজানাল মুবারাকি ফারদাল্লাকা, ইয়া আল্লাহু ফাতাকাব্বাল মিন্নি ইন্নিকা আনতাস সামিউল আলিম।অর্থ : হে আল্লাহ! আগামীকাল পবিত্র রমযান মাসে তোমার পক্ষ হতে ফরয করা রোজা রাখার ইচ্ছা পোষণ (নিয়্যত) করলাম, অতএব তুমি আমার পক্ষ হতে (আমার রোযা তথা পানাহার থেকে বিরত থাকাকে) কবুল কর, নিশ্চয়ই তুমি সর্বশ্রোতা ও সর্বজ্ঞানী।
ইফতারের পূর্ব মুহূর্তে : যখন ইফতারের সময় হবে তখন আমরা ইসতেগফার পড়ব।
উচ্চারণ : আসতাগফিরুল্লাহা রাব্বি মিন কুলি জামবিয়ু ওয়া আতুবু ইলাইহি, লা হাওলা ওয়া লা কুওয়্যাতা ইল্লা বিল্লাহিল আলিয়্যিল আজিম। এই ইসতাগফারটি বেশি বেশি পড়ব এবং জিকির আজকার করব। এবং সময় সন্নিকটবর্তী হলে সংক্ষিপ্ত মোনাজাত করে আল্লাহর কাছে রহমত কামনা করব। গুনাহ মাফ চাইব এবং আযান তথা সময় হওয়ার সাথে সাথে দোয়া পড়ে ইফতার করব।
Advertisement
ইফতারের দোয়া :উচ্চারণ : আল্লাহুম্মা লাকা ছুমতু ওয়া আলা রিযক্বিকা ওয়া আফতারতু বিরাহমাতিকা ইয়া আরহামার রাহিমীন।অর্থ : হে আল্লাহ! আমি তোমারই সন্তুষ্টির জন্য রোজা রেখেছি এবং তোমারই দেয়া রিযিক্বের মাধ্যমে ইফতার করছি।
ইফতার করার সময় ইফতার করব আর আল্লাহর বড়ত্ব, মহত্বসূচক জিকিরগুলো, আল্লাহ কারীম, আল্লাহুম্মা আইযযিল ইসলামা ওয়াল মুসলিমিন। ইয়া আল্লাহু, ইয়া রায্যাকু, ইয়া গাফ্ফারু, ইয়া হাইয়্যু, ইয়া কাইয়্যুমু ইত্যাদি আল্লাহর গুণবাচক নামগুলোর মাধ্যমে আল্লাহর শোকরিয়া আদায় করব।
আল্লাহ আমাদেরকে তার শোকরিয়া আদায় করার তাওফিক দান করুন।
জাগো নিউজের সঙ্গে থাকুন। রমজান সম্পর্কিত সুন্দর সুন্দর ইসলামি আলোচনা পড়ুন। কুরআন-হাদিস মোতাবেক আমলি জিন্দেগি যাপন করে রমজানের রহমত, বরকত ও মাগফেরাত অর্জন করুন। আমীন, ছুম্মা আমীন।
Advertisement
এসএইচএস