বা হাতের আঙুলের দৈর্ঘ্যের কারণে কোনো নবজাতকের শেষ জীবনে টেকো হওয়ার সম্ভাবনা থাকে বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা।
Advertisement
গর্ভাবস্থায় কোনো ছেলে শিশুর হরমোনে অধিক পরিমাণ টেসটোস্টেরনের উপস্থিতির কারণে নবজাতকের অনামিকা তর্জনীর চেয়ে লম্বা হয়। এটা পরবর্তীরতে তার চুল হারানোর কারণও হয়ে ওঠে।
মেইল অনলাইনের এক প্রতিবেদনে নবজাতকদের অনামিকার বৃদ্ধি ও এর প্রভাব বিষয়ক এক নিবন্ধে এ তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।
এতে বলা হয়, গর্ভাবস্থার প্রথম আট সপ্তাহের মধ্যে শিশুর চুলের গ্রন্থিকোষ গঠিত হতে শুরু করে। টেসটোস্টেরনের কারণে যা সূচালো দেখায়। একই সময়ে শিশুর আঙুল সুগঠিত হতে থাকে।
Advertisement
তত্ত্বগতভাবে, টেসটোস্টেরন অনামিকার বৃদ্ধিতে প্রভাব রাখে। তবে স্ত্রী হরমোনের উপস্থিতি তজর্নীর বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখে।
কসমেটিক ডার্মেটোলজি বিষয়ে লেখা জার্নালে তুরস্কের আঙ্কারা বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক অধ্যাপক ড. মেহমেত উনা্ল বলেছেন, আমরা দেখেছি আঙুলের দৈর্ঘ্যের অনুপাত ভবিষ্যতে মাথার চুল হারানোর বিষয়টি নির্ধারণ করে। কিন্তু বড় অনামিকা যাদের, তাদের সবকিছুই খারাপ নয়।
এরআগে এক গবেষণায় দেখা যায়, বড় অনামিকা থাকা শিশুরা ফুটবল, নৃত্য, গণিত ও উপস্থিতি বুদ্ধিতে অধিক দক্ষতার অধিকারী হয়।
এসআর/জেআইএম
Advertisement