ঠিক আশার খবর বলবো না। তবে হতাশার ঘোর অন্ধকার কেটে যাবার সম্ভাবনার খবর কিন্তু আছে। এ মুহূর্তে বৃষ্টির তোড় কমেছে অনেকটাই। মাঝারী বর্ষন দিয়ে শুরুর পর খানিকক্ষণ পর মুষলধারে বৃষ্টি পড়লেও এখন জহুর আহমেদ চৌধুরী ম্টেডিয়াম ও তার আশে পাশে বৃষ্টির তীব্রতা কমেছে অনেকটাই। টিপ টিপ বৃষ্টি হচ্ছে।
Advertisement
আকাশ পরিষ্কার না হলেও কালো রূপ কমে একটু আধটু আলো উকি ঝুঁকি দিচ্ছে। আকাশ কালো মেঘে ঢেকে আবার বৃষ্টির তোড় না বাড়লে হয়তো দুপুর ১২.০০ টা নাগাদ মাঠ খেলা উপযোগী করে তোলার মিশন শুরু হয়ে যাবে।
এ দিকে এক ঘণ্টার বেশি সময় ধরে বৃষ্টি চললেও জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামের কভারবিহীন আউট ফিল্ডের কোথাও পানি জমেনি। পুরো আউটফিল্ডকে প্রেস বক্সের ভেতর থেকে সবুজ গালিচার মত মনে হচ্ছে।
আগেই জানা এ মাঠের ড্রেনেজ সিস্টেম বেশ ভালো। এ মুহূর্তে দেশসেরা পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে। কিওরেটর জাহিদ জাহিদ রেজা বাবু আগেই জানিয়ে রেখেছেন যত ভারী বৃষ্টিই হোক না কেন, এ মাঠে বৃষ্টি বন্ধ হবার ঘণ্টা খানেকের মধ্যেই খেলা শুরু সম্ভব। এখন অপেক্ষা শুধু বৃষ্টি বন্ধের।
Advertisement
এআরবি/এমআর/আইআই