চলতি বছর সময় মতো ভিসার আবেদন করতে পারেনি এমন ২৮টি হজ এজেন্সিকে ভিসার আবেদন করতে দুই দিনের আল্টিমেটাম বেঁধে দিয়েছেন ধর্মমন্ত্রী অধ্যক্ষ মতিউর রহমান। তিনি বলেছেন, এ সময়ের মধ্যে ব্যর্থ এজেন্সির লাইসেন্স বাতিল করা হবে।
Advertisement
মঙ্গলবার দুপুরে আশকোনা হজক্যাম্পে হজের সর্বশেষ পরিস্থিতি নিয়ে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকের পর গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা জানান তিনি। হজ ফ্লাইট বাতিলসহ ভিসা জটিলতার জন্য হজ এজেন্সিগুলোকে দায়ী করেন মন্ত্রী।
ধর্ম মন্ত্রণালয় সূত্রে প্রাপ্ত পরিসখ্যান অনুযায়ী গত ৬ আগস্ট পর্যন্ত মোট ২৮টি এজেন্সি ৫ হাজার ১শ’১৭ জন হজযাত্রীর ভিসার আবেদন জমা দেয়নি। নাম ও হজযাত্রীর কোটা অনুযায়ী প্রাপ্ত তালিকার বিভিন্ন এজেন্সিগুলো হলো রিয়েল ইন্টারন্যাশনাল (১৬৮ জন), বদরপুর ট্রাভেলস্ অ্যান্ড ট্যুরস (২৪১জন), আজমল ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল (১৫৯ জন), ফারুক ট্রাভেল অ্যান্ড ট্যুরস্ (১৮৭), গোল্ডেন ট্রাভেলস্ অ্যান্ড কার্গো সার্ভিসেস (২৫১ জন), এআরএস ট্রাভেলস্ (১৫৪ জন), ঢাকা হজ কাফেলা অ্যান্ড ট্রাভেলস্ (১৮২ জন), ঢাকা ট্রাভেলস্ অ্যান্ড ট্যুরস্ (১৫৩ জন), গ্লোব ট্যুরস অ্যান্ড ট্রাভেল এজেন্সি (১৬৪ জন), হাবিব এয়ার ট্রাভেলস্ অ্যান্ড ট্যুরস্ (২২০ জন), হা-মিম ট্রাভেল অ্যান্ড ট্যুরস (১৫৪ জন), ইহরাম এয়ার ইন্টারন্যাশনাল (১৬৭ জন), কাশেম ট্যুর অ্যান্ড ট্রাভেলস্ (২০২ জন), এমএএম ইন্টারন্যাশনাল ট্রাভেল অ্যান্ড ট্যুর (১৫০ জন), এম/এস এম নুর ই মদিনা হাজি ট্রাভেলস্ (২০৮ জন), মাবরুর এয়ার ইন্টারন্যাশনাল (১৬৪ জন), মাহির হজ সার্ভিসেস অ্যান্ড ট্যুরস্ (১৭২ জন),মক্কা বাবে জান্নাত ট্রাভেলস্ অ্যান্ড ট্যুরস্ (১৫৮ জন), মেছফালা ট্রাভেলস (২২৫ জন), এমএইচএম ওভারসিজ (১৮০ জন), মদিনা এয়ার ইন্টারন্যাশনাল এভিয়েশন (১৬৬ জন), পেনাং ট্রাভেলস্ অ্যান্ড ট্যুরস্ (১৫১ জন), সিনেটর এয়ার ট্রাভেলস (১৯৪ জন), এম/এস মক্কা অ্যান্ড মদিনা ট্রাভেলস্ (২৬৫ জন), সাকের হজ কাফেলা অ্যান্ড ট্রাভেলস্ (১৫৪ জন), মিম ট্রাভেলস্ ইন্টারন্যাশনাল (১৬৮ জন), তাওসিফ ট্রাভেলস্ অ্যান্ড ট্যুরস্ (১৫৫ জন) ও এম আলী ইন্টারন্যাশনাল ট্রাভেলস (২০৯ জন)।
এমইউ/এসএইচএস/এমএস
Advertisement