জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সহধর্মীণী বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের জন্মদিন জাতীয় দিবস হিসেবে পালিত হবে। তার জীবন সংগ্রাম, শেখ মুজিবুর রহমানের কারাবাসকালীন আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সংগঠনগুলোকে প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে সংগঠিত করা ও তার দেশপ্রেমের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিতে এ উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে। রোববার জাতীয় সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির ৩৬তম বৈঠকে এ সংক্রান্ত একটি সুপারিশ করা হয়।
Advertisement
কমিটির সভাপতি রেবেকা মমিন এর সভাপতিত্বে আজ জাতীয় সংসদ ভবনে বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে কমিটির সদস্য মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ, ফজিলাতুন নেসা, মনোয়ারা বেগম, আমিনা আহমেদ, সালমা ইসলাম এবং রিফাত আমিন অংশগ্রহণ করেন।
প্রসঙ্গত, ৮ আগস্ট বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব জন্মগ্রহণ করেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কমিটির সদস্য ফজিলাতুন নেসা জাগো নিউজকে বলেন, এটি কীভাবে কখন বাস্তবায়ন হবে সেটা বলা যাচ্ছে না। সংসদীয় কমিটির সুপারিশের মাধ্যমে এটি বাস্তবায়নের কাজ শুরু হলো। তবে এ বিষয়ে অবশ্যই মন্ত্রিসভা অনুমোদন দেবে।
Advertisement
বৈঠক সূত্র জানায়, এই সুপারিশটি মন্ত্রিপরিষদে অনুমোদিত হলে জাতীয়ভাবে এ দিবসটি পালনের মাধ্যমে সারাদেশে বিশেষ করে নতুন প্রজন্মের কাছে স্বাধীনতা সংগ্রাম ও শেখ মুজিবুর রহমানের রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত গ্রহণে বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের অবদানকে তুলে ধরা সম্ভব হবে।
বৈঠকে জানানো হয়, নারী ও শিশুবান্ধব সেবা প্রদানের লক্ষ্যে দেশে বর্তমানে বিভিন্ন পুলিশ স্টেশনে ৪৭১ জন নারী পুলিশ কর্মকর্তা এবং ৩ হাজার ২৮৭ জন নারী পুলিশ কনস্টেবল কর্মরত।
এইচএস/এসএইচএস/আরআইপি
Advertisement