দেখতে আপনার মেয়ের মতো
Advertisement
চান্দু একবার বাংলা পরীক্ষা দিতে গেলো! পরীক্ষায় সবই কমন শুধু রচনা বাদে! রচনা আসছে হাঁস নিয়ে! কিন্তু চান্দু তো আর এটা পড়েনি! তবুও সে চেষ্টা করলো! আসুন দেখি তার চেষ্টাটা কেমন হয়েছিলো-
‘হাঁস এমন প্রাণী যা সারাক্ষণ প্যাঁকপ্যাঁক করে আর খায়। আমি হাঁস পছন্দ করি! আমার বাসার সবাই মনে হয় পছন্দ করে! যদিও আমাকে বলে না, কিন্তু আমি বুঝি! হাঁস পানিতে থাকে! আমিও পানি খাই! আমার পাশের বাসার আঙ্কেল মদ খায়! মদ খুব খারাপ একটা জিনিস! এটা কিন্তু আমি বলি নাই! এটা জ্ঞানী-গুণী লোকেরা বলছে! আমার একটা লাঠি আছে! লাঠি পানিতে সাঁতার কাটে, হাঁস ও পানিতে সাঁতার কাটে! মনে হয়, তারা আপন ভাইবোন! হাঁস পানিতে গোসল করে আমিও পানিতে গোসল করি! আমার গোসল করতে মাত্র পাঁচ মিনিট লাগে কিন্ত হাঁস সারাদিন লাগিয়ে গোসল করে! এজন্য হাঁস দেখতে এত সাদা! আর আমার গাঁয়ের রংটা একটু ময়লা! বেশি না, সামান্য ময়লা! আমি হাঁস খুব ভালোবাসি! হাঁসও আমাকে খুব ভালোবাসে! একটা কথা বলতে ভুলে গেছি! হাঁস দেখতে ঠিক আপনার মেয়ের মতো!’
****
Advertisement
দুই অলসের কাণ্ড
রাজার দেহ রক্ষার জন্য দু’জনকে রাখা হয়েছিল। কিন্তু তারা খুব অলস। এজন্য রাজার সেনাপতি একবার তাদের ঘরে আগুন লাগিয়ে দিয়েছিল। কিন্তু তারা এক চুলও নড়ল না। ফলে আগুন নিভিয়ে তাদের বনবাসে পাঠানো হল। তারা সেখানে বাস করতে লাগলো। ঠিক হল একরাত একজন ঘুমাবে অন্যজন পাহারা দেবে। অন্যদিন অন্যজন ঘুমাবে। এভাবে চলবে।
একবার সেখান দিয়ে এক সিপাহি যাচ্ছিল। তাদের মধ্যে একজন বলে উঠল-১ম অলস : এই যোদ্ধা ভাই একটু এদিকে আসো।যোদ্ধা : কেন?১ম অলস : এই যে আমার বুকের উপর একটা বড়ই আছে না। ওটা আমার মুখে তুলে দাও।যোদ্ধা : তুই নিজে তুলছিস না কেন?১ম অলস : কে যাবে এখন হাত নেড়ে বড়ই মুখে তুলতে!যোদ্ধা : তোর পাশের জনকে বল।২য় অলস : আর বলো না ভাই। আমি পারব না।যোদ্ধা : কিন্তু কেন?২য় অলস : কাল ওর আমাকে পাহারা দেওয়ার কথা ছিল। আমি ঘুমের মধ্যে হা করেছিলাম। একটা কুকুর আমার মুখে পেশাব করে দিছিল। কিন্তু ও কুকুরটাকে তাড়ালোই না।
****
Advertisement
একটা ধাক্কা দেবোস্বামী-স্ত্রীর মধ্যে কথা হচ্ছে-স্ত্রী : আচ্ছা জান, আমি যদি এভারেস্টের চূড়ায় উঠতে পারি তাহলে তুমি আমাকে কী দেবে?স্বামী : ছোট্ট একটা ধাক্কা দেবো!
এসইউ/এমএস