বাসায় কোনো মানুষ নেইঈদের দিন সকালে এক ভিক্ষুক বাসার দরজায় নক করল-ভিক্ষুক : দুইটা টাকা দিবেন বাপজান?মালিক : ঈদের ছুটিতে সবাই গ্রামের বাড়ি গেছে। দেখছো না বাসায় কোনো মানুষ নেই, যাও পরে এসো।ভিক্ষুক : আপনে যদি এক মিনিটের লাইগা মানুষ হইতেন, তাইলে খুব ভালো হইতো!
Advertisement
****
লাভ ইউ জানদুই বছর আগে গার্লফ্রেন্ডের সাথে খুব বেশি কথা বলতো রফিক। কথা বলা শেষ করে ফোন রাখার সময় বলতো, ‘লাভ ইউ জান, উম্মাহহহ’। এটা এত বেশি বলতো যে বদঅভ্যাসে পরিণত হয়ে গিয়েছিল। অন্য কেউ ফোন দিলেও মুখ দিয়ে এটা চলে আসত।
একদিন প্রাইভেটের ম্যাডাম তাকে ফোন দিয়েছেন-ম্যাডাম : এই আজকে বিকেলে তোদের পড়াব না।রফিক : আচ্ছা, ঠিক আছে ম্যাম।ম্যাডাম : ভালো থাক, রাখতেছি।রফিক : আচ্ছা, লাভ ইউ জান, উম্মাহহহ...
Advertisement
ম্যাডাম কিছুক্ষণ চুপ থেকে তারপর ফোন রেখে দিল। রফিককে কিছু বলেননি। একটু পর রফিকের বড় চাচা ফোন দিয়েছেন-চাচা : ছি, ছি, ছি... মান-সম্মান সব নষ্ট কইরা দিলি। তুই নাকি তোর ম্যাডামরে কিস দিছস। লাভ ইউ কইছোস...রফিক : ওইটা ইচ্ছা করে দেই নাই। ভুল করে চলে আসছে।
রফিকের পাশে ছিল তার বন্ধু তাহসিন। সে ভাবছে- রফিক মনে হয় তার গার্লফ্রেন্ডের রাগ ভাঙানোর চেষ্টা করছে। তাহসিন তার হাত থেকে ফোন কেড়ে নিয়ে বলল-তাহসিন : ভাবি রাগ কইরেন না, দোস্ত খালি আপনেরেই চুমা দেয়, মহব্বতের চুমা।চাচা : হারামজাদা, আমারে তোর ভাবি মনে হয়? মহব্বতের চুমা দেওয়া তোমার বাইর করতাছি।
রফিক তাড়াতাড়ি ফোন কেড়ে নিয়ে বলল-রফিক : চাচা, ভুল হইছে মাফ কইরা দাও।চাচা : বাসায় আয়, তোর খবর আছে। আমি ফোন রাখি।রফিক : ওকে। লাভ ইউ জান, উম্মাহহহ!
****
Advertisement
মেডিকেলে ইতিহাস নিয়ে পড়ছিছেলে : হ্যালো!মেয়ে : হাই!ছেলে : কী করেন?মেয়ে : মুড়ি খাই।ছেলে : আরে না, আমি বলতে চাচ্ছি, আপনি কিসে পড়েন?মেয়ে : চেয়ারে বসে বসে পড়ি।ছেলে : ধ্যাৎতেরি, মানে কোন ক্লাসে পড়েন?মেয়ে : ও! আগে বলবেন তো, আমি বুয়েটে পড়ি!ছেলে : ও, আপনি তো অনেক মেধাবী। অনেক পড়তে হয়। তাই না?মেয়ে : হুম।ছেলে : কোন বিষয় নিয়ে পড়েন?মেয়ে : চারুকলা।ছেলে : অনেক কঠিন সাবজেক্ট?মেয়ে : হ্যাঁ, খুব কঠিন।ছেলে : ও।মেয়ে : আপনি কিসে পড়েন?ছেলে : আমি ঢাকা মেডিকেলে ইতিহাস নিয়ে পড়ছি!
এসইউ/এমএস