প্রস্তাবিত ২০১৭-১৮ অর্থবছরের বাজেটকে জনকল্যাণ ও উন্নয়নমুখী বলে দাবি করছেন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের নেতারা। তারা বলছেন, আওয়ামী লীগের টানা আট বছরের ক্ষমতায় দেশের অভূতপূর্ব উন্নয়ন হয়েছে। অর্থনীতির বিভিন্ন সূচকে দেশের অগ্রগতি হয়েছে। দেশের মানুষের ভাগ্যের উন্নয়ন হয়েছে। উন্নয়নের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখার জন্য প্রস্তাবিত বাজেট গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
Advertisement
দলটির অর্থ ও পরিকল্পনাবিষয়ক সম্পাদক টিপু মুন্সি বলেছেন, ‘উন্নয়নের জন্য এটি একটি পজেটিভ বাজেট। আগামী জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে একটি জনবান্ধব বাজেট তৈরি করা হয়েছে। দেশের উন্নয়নের কথা ভেবে একটি সাহসী বাজেট দেয়া হয়েছে, যার অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ধরা হয়েছে ৭ দশমিক ৪ শতাংশ।’
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ বলেছেন, ‘এটি উন্নয়ন ও গণমুখী বাজেট। আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে গত আট বছর ধরে যে উন্নয়ন হচ্ছে তার ধারাবাহিকতা বজায় রাখার জন্য এ বাজেট প্রণয়ন করা হয়েছে।’
দলটির সাংগঠনিক সম্পাদক খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘বাংলাদেশের ইতিহাসে সর্ববৃহৎ বাজেট দিয়েছে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকার। এ বাজেটে জনগণের কল্যাণ ও দেশের অগ্রগতি নিহিত রয়েছে। বাজেট বাস্তবায়নের মাধ্যমে দেশের কল্যাণ সাধিত হবে। জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এ বাজেট বাস্তবায়নের মাধ্যমে দেশের উন্নয়ন ও অগ্রগতির ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকবে।’
Advertisement
বন ও পরিবেশবিষয়ক সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন বলেন, এ বাজেট আমাদের রূপকল্প ২০২১ বাস্তবায়নের। এর মাধ্যমে ‘সমৃদ্ধ বাংলাদেশ’ গঠন আরও এক ধাপ এগিয়ে যাবে।
কৃষি ও সমবায়বিষয়ক সম্পাদক ফরিদুন্নাহার লাইলী বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার কৃষকবান্ধব। তা বাজেটের মাধ্যমে আবারও প্রমাণিত হয়েছে। কারণ এ বাজেটের মাধ্যমে সরকার কৃষিকাজে ব্যবহার করার জন্য কীটনাশকসহ বিভিন্ন পণ্যের আমদানি কর মওকুফ করেছে, যার মাধ্যমে কৃষক উৎপাদনে আরও উৎসাহী হবে এবং উৎপাদন বৃদ্ধি পাবে।
এইউএ/জেডএ/পিআর
Advertisement