লাইফস্টাইল

ইন্টারনেটে নিরাপদ থাকবেন যেভাবে

ইন্টারনেট ব্যবহারের ক্ষেত্রে এখন সবচেয়ে আলোচিত বিষয় হ্যাকিং। এ ঝুঁকি বাড়ছে প্রতিনিয়ত। তাই ব্যক্তিগত তথ্য থেকে শুরু করে প্রতিষ্ঠানের তথ্য গোপন রাখতে সর্তক ও সচেতন থাকা জরুরি। সামান্য ভুলের কারণে ব্যক্তিগত তথ্য হারিয়ে যেতে পারে। তাই বড় ধরনের আর্থিক ও অন্যান্য ক্ষতি বা হয়রানি এড়াতে সতর্ক থাকতে হবে নিজেকেই। এ জন্য কিছু বিষয় মনে রাখলে সহজেই নিরাপদ থাকা সম্ভব। জেনে নিন অনলাইনে নিরাপদ থাকার তিন কৌশল-১. নিরাপদে থাকার জন্য সবচেয়ে প্রয়োজন অপারেটিং সিস্টেমের ব্রাউজার সব সময় আপডেট রাখা। প্রতিনিয়ত নানা নতুন ভাইরাস তৈরি হচ্ছে কিংবা নিরাপত্তা ক্রুটি দেখা দেয়। এসব ক্রুটি ও বাগ ঠিক করে প্রতিষ্ঠানগুলো নতুন আপডেট নিয়ে আসে।নিয়মিত এসব আপডেট করে নেওয়া উচিত। অনেক ব্যবহারকারী আপডেট দেওয়াকে রিক্তকর কাজ মনে করেন। কিন্তু তা ঠিক নয়, বিশেষ করে ব্রাউজার ও অপারেটিং সিস্টেম প্রতিনিয়ত আপডেট রাখা উচিত।২. এখন যোগাযোগের প্রধান মাধ্যম ই-মেইল। এ ছাড়া ব্যবহারকারীর ব্যাংক একাউন্টসহ বিভিন্ন ওয়েবসাইটের রেজিস্ট্রেশনের তথ্য থাকে মেইল। তাই মেইল আইডি সব সময় নিরাপদে রাখতে হবে। ব্যবহার করতে হবে শক্তিশালী পাসওয়ার্ড। অধিক নিরাপত্তার জন্য মোবাইল ভেরিফিকেশন চালু করা উচিত।৩. HTTPS হল হাইপার টেক্সট ট্রান্সফার প্রটোকলের নিরাপদ ভার্সন। ডিজিটালভাবে ডেটাগুলো একত্রিত করে গোপনীয়তা বজায় রেখে ইউজার ডিভাইস থেকে অনলাইট সার্ভারে স্থানান্তর করে। যা তথ্যগুলো অন্যদের নজরদারি থেকে রক্ষা করে।যেসব সাইটের অ্যাড্রেস এইচটিটিপিএস দিয়ে শুরু হয় সেগুলোতে তথ্য অধিকতর নিরাপদ থাকে। এইচটিটিপিএস এর ‘এস’ দিয়ে পেইজটি নিরাপদ বুঝানো হয়। কিন্তু সময় এবং খরচ বাচাঁতে অনেক প্রতিষ্ঠান তাদের ওয়েবসাইটে এনক্রিপশন যুক্ত করাকে ঝামেলা মনে করেন। তবে এইচটিটিপিএস সাইটগুলো ব্যবহার করা উচিত। এতে তথ্য থাকবে নিরাপ।এইচএন/আরআইপি

Advertisement