নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষেই ছন্দে ফেরার ইঙ্গিত দিয়েছিলেন। আর আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে দেখা গেল আগের সেই মোস্তাফিজকে। দুর্দান্ত ডেলিভারি, স্লোয়ার, কাটার। আর তার বোলিংয়ে দিশেহারা আইরিশরাও। এরই মধ্যে তুলে নিয়েছেন ৪ উইকেট। এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত আয়ারল্যান্ডের সংগ্রহ ৩৫ ওভার শেষে ৭ উইকেট হারিয়ে ১৩৯ রান।
Advertisement
টস হেরে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা ভালো হয়নি স্বাগতিকদের। সবুজ উইকেটে রুবেল হোসেনের প্রথম ওভারটি মেডেনের পর মোস্তাফিজের দ্বিতীয় ওভারটিও মেডেন হয়। তবে ওভারটি মেডেনের সঙ্গে একটি উইকেটও নেন কাটার মাস্টার অফ স্টাম্পের বাইরের বলে খোঁচা মেরে সাব্বির রহমানের হাতে ধরা পড়েন পল স্টার্লিং।
তবে দ্বিতীয় উইকেটে ঘুরে দাঁড়াতে থাকে আয়ারল্যান্ড। মোস্তাফিজ-রুবেলদের উপর চড়াও হয়ে রানের চাকা সচল করতে থাকে অধিনায়ক পোর্টারফিল্ড। তবে মাশরাফির বলে জীবন পেয়েও সুযোগ কাজে লাগাতে পরেননি আইরিশ অধিনায়ক। পরের ওভারেই মোসাদ্দেককে ফিরতি ক্যাচ দিয়ে সাজঘরে যান পোর্টারফিল্ড। পোর্টারফিল্ডের বিদায়ের পর খুব বেশি সময় উইকেটে থাকতে পারলেন না বালবিরনি। সাকিবের বলে বোল্ড হওয়ার আগে তার ব্যাট থেকে আসে ৫ রান।
চতুর্থ উইকেটে নায়াল ও’ব্রায়ানকে নিয়ে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করেন ইনজুরি থেকে ফেরা জয়েস। গড়ে তোলেন ৫৫ রানের জুটি। তবে এরপরই বিপজ্জনক হয়ে উঠা জুটি ভাঙেন মোস্তাফিজ। কাটার মাস্টারের বলে তামিম ইকবালের চমৎকার ক্যাচে সাজঘরে ফেরেন শূন্য রানে জীবন পাওয়া নিয়াল ও’ব্রায়ান। এরপর নিজের প্রথম ওভারেই এড জয়েসকে তামিমের তালুবন্দি করে সাজঘরে ফেরান অভিষিক্ত সানজামুল।
Advertisement
এমআর/এমএস