আপন জুয়েলার্সের শো-রুমে ‘অবৈধভাবে’ স্বর্ণ ও ডায়মন্ড মজুদ রাখার ব্যাখ্যা দিতে শুল্ক গোয়েন্দা কার্যালয়ে হাজির হয়েছেন আপন গ্রুপ ও আপন জুয়েলার্সের অন্যতম মালিক (তিন ভাই) দিলদার আহমেদ, গুলজার আহমেদ ও আজাদ আহমেদ।
Advertisement
শুল্ক গোয়েন্দার চিঠির সাড়া দিয়ে বুধবার (১৭ মে) বেলা ১১টা ৫০ মিনিটে তারা গোয়েন্দা কার্যালয়ে উপস্থিত হন। অনেকটা সুকৌশলে তারা গোয়েন্দা কার্যালয়ে পৌঁছান। পরে গাড়ি থেকে নেমে সোজা আইডিইবি ভবনের ১০ তলায় শুল্ক গোয়েন্দা কার্যালয়ে চলে যান। এ সময় তাদের ছিলেন আইনজীবী জাহাঙ্গীর কবীর।
এর আগে গত রোব ও সোমবার রাজধানীতে আপন জুয়েলার্সের গুলশান, উত্তরা, মৌচাক ও সীমান্ত স্কয়ারের পাঁচটি বিক্রয়কেন্দ্রে ‘অবৈধভাবে’ মজুদ রাখার দায়ে ৪৯৭ কেজি স্বর্ণ ও ৪৩০ গ্রাম ডায়মন্ড জব্দ করে শুল্ক গোয়েন্দারা।
পরে মজুদের বিষয়ে বিস্তারিত জানতে আজ (বুধবার) সকালে দিলদার আহমেদসহ জুয়েলার্সের সব শাখার মালিককে তলব করেন শুল্ক গোয়েন্দারা।
Advertisement
উল্লেখ্য, বনানীর ধর্ষণ ঘটনায় প্রধান আসামি সাফাত আহমেদ আপন জুয়েলার্সের মালিকের ছেলে। ওই ঘটনার পর থেকে আপন জুয়েলার্সে অভিযান চালায় শুল্ক গোয়েন্দা কর্মকর্তারা।
জেইউ/এআর/আরএস/আরআইপি