আর কত অপমান করবেমা : কিরে, দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে ভাত খাচ্ছিস কেন?ছেলে : এখন থেকে এভাবেই খাবো!মা : কেন?ছেলে : বাবা আর কত অপমান করবে? বাবা রোজই বলে– ‘এত বড় ছেলে, এখনো বসে বসে খাস!’****আমার ছেলের হাতে দিওএক লোক বাসায় এসে দেখে তার স্ত্রী কাঁদছে–স্বামী : কাঁদছো কেন?স্ত্রী : তোমার মা আমাকে অপমান করেছে।স্বামী : কিন্তু সে তো এখান থেকে এক হাজার মাইল দূরে থাকে। তিনি কীভাবে তোমাকে অপমান করলেন?স্ত্রী : সে তোমাকে একটা চিঠি পাঠিয়েছে, অত্যন্ত ব্যক্তিগত।স্বামী : ব্যক্তিগত চিঠি তো থাকতেই পারে, তাতে হলোটা কী?স্ত্রী : ব্যাপারটা তা নয়, চিঠির শেষ লাইনে তোমার মা লিখেছে– ‘খুলে যখন পড়েই ফেললে এখন অন্তত দয়াকরে চিঠিটা আমার ছেলের হাতে দিও।****বলেন কী লিখতে হবেপাশের বাসার কলেজপড়ুয়া যুবককে ডেকে এনে বৃদ্ধ বললেন–বৃদ্ধ : আমাকে একটা চিঠি লিখে দেবে?যুবক : আচ্ছা ঠিক আছে, বলেন কী লিখতে হবে?এরপর ঘণ্টাখানেক ধরে লোকটার কথানুযায়ী পুরো চিঠিটাই লিখে সে লোকটাকে জিজ্ঞেস করল–যুবক : আর কিছু?বৃদ্ধ : আচ্ছা হ্যাঁ, চিঠির নিচে লিখে দাও– ‘জঘন্য হাতের লেখা আর বানান ভুলের জন্য মার্জনা করিবেন’।
Advertisement
এসইউ/আরআইপি