বাংলাদেশ ক্রিকেটের বড় বিজ্ঞাপন তিনি। বিশ্বের ঘরোয়া ক্রিকেট লিগগুলোতে খেলছেন। আইপিএল, পিএসএল, সিপিএল, বিগ ব্যাশ, কাউন্টি ক্রিকেট, বিপিএল, এসপিএলে তার পদচারণা রয়েছে। সাকিব আল হাসান ব্যাটে-বলে অবদান রাখেন। টি-টোয়েন্টিতে যা আদর্শ।
Advertisement
সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে সাকিব আল হাসান জানালেন, টেস্ট ক্রিকেটে তার বোলিংয়ে প্রভাব ফেলেছে টি-টোয়েন্টি। দুই ফরম্যাটের বোলিং কৌশল এক নয়। এটা বুঝাতে গিয়েই বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার এ কথা বলেছেন। টি-টোয়েন্টিতে অনেক বাজে বল রূপ নেয় ভালো বলে। টেস্টে তা চলে না। ভালো বোলিং করেই উইকেট নিতে হয়।
সাকিবের ভাষায়, ‘টেস্ট ক্রিকেটে আমার বোলিংয়ে প্রভাব ফেলেছে টি-টোয়েন্টি। অনেক বেশি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলার কারণেই বোলিংয়ে এই প্রভাব। আপনি দেখবেন, টি-টোয়েন্টিতে অনেক বাজে বলও ভালো বলে পরিণত হয়। কিন্তু টেস্ট ক্রিকেটে শুধু ভালো বলই গণ্য হয় ভালো বল হিসেবে।’
বিভিন্ন পরিস্থিতিতে বোলিং করার অভিজ্ঞতা নিয়ে সাকিব বলেন, ‘বোলিংয়ে খুব বেশি পরিবর্তন নয়। অনেক বছর ধরেই জাতীয় দলের হয়ে খেলছি। সব পরিস্থিতিতেই বোলিং করার সুযোগ হয়েছে। আমি জানি, ব্যাটসম্যানদের বিপক্ষে কোন ধরনের বল করতে হয়। আমি নতুন বলে আক্রমণে আসি। আর শেষ ওভারেও বল হাতে তুলে নিচ্ছি।’
Advertisement
১১ বছর ধরে বাংলাদেশ জাতীয় দলের হয়ে খেলছেন সাকিব। অনেক অভিজ্ঞ একজন ক্রিকেটার তিনি। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে তার রান সংখ্যা ৯ হাজারেরও বেশি। উইকেট সংখ্যা ৪৬৭। পাক্কা এক অলরাউন্ডারের নাম সাকিব। তিন ফরম্যাটে এখন বিশ্বসেরা অলরাউন্ডারই তার বড় প্রমাণ।
এনইউ/জেআইএম