ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি ও বিএনপি দলীয় সাবেক সংসদ সদস্য নাসির উদ্দিন আহমেদ পিন্টু বিডিআর বিদ্রোহ মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিত। তিনি পিলখানা হত্যাকাণ্ডের বিচারিক কার্যক্রমের শুরু থেকেই কারাগারে রয়েছেন। এম`কম ডিগ্রিধারী নাসির উদ্দিন আহমেদ পিন্টু নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের হলফনামায় ১৮টি মামলার কথা উল্লেখ করেছেন। তার মধ্যে ৮টি মামলায় তিনি খালাস পেয়েছেন বলে উল্লেখ করেন। এরপর তার বিরুদ্ধে আরও বেশ কয়েকটি মামলা হয়।গত বিএনপি সরকারের সময়ে টেন্ডারবাজির মামলায় গ্রেফতার হয়েছিলেন নাসির উদ্দিন আহমেদ পিন্টু। তিনি তখন বিএনপি দলীয় সংসদ সদস্য ছিলেন। ২০০১ সালে বিএনপি সরকার ক্ষমতায় আসার পর পরই শিক্ষা ভবন, স্বাস্থ্য অধিদফতর, সড়ক ভবনসহ বিভিন্ন খাতের টেন্ডার নিয়ে মহোৎসবে মাতে ঢাকার লালবাগের তৎকালীন সংসদ সদস্য নাসির উদ্দিন আহমেদ পিন্টু।এ নিয়ে শুরুতেই বেকায়দায় পড়তে হয় বিএনপিকে। পরে বিভিন্ন মহলের তোপের মুখে টেন্ডারবাজির অভিযোগের মামলায় নাসির উদ্দিন আহমেদ পিন্টুকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। ওই সময় এ নিয়ে দেশের বিভিন্ন মহলে ব্যাপক আলোচনা হয়েছিল। ওই সময় জনসমর্থন ও সুনামও কুড়িয়েছিল বিএনপি।রোববার দুপুর ১২টায় রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন নাসির উদ্দিন আহমেদ পিন্টু। রাজশাহীর জেল সুপার শফিকুল ইসলাম জাগো নিউজকে এতথ্য নিশ্চিত করেছেন। বিএ/আরআইপি
Advertisement