প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারত সফর ঘিরে শুরু থেকেই মানুষের আগ্রহ ঘুরপাক খেয়েছে তিস্তার জলে। পশ্চিমবঙ্গের মূখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জীর সঙ্গে শেখ হাসিনার দুই দফা দেখা হওয়ার খবরে সে আগ্রহ আরও বাড়ে মানুষের।
Advertisement
শনিবার হায়দরাবাদ হাউসে মোদি-হাসিনা শীর্ষ বৈঠকের সংবাদ সম্মেলনে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আশ্বাস দেন তিস্তা চুক্তির সমাধান খুব শিগগিরই হবে। তার সরকারের মেয়াদের মধ্যেই তিস্তা চুক্তি হবে।
তিনি বলেন, ‘আমাদের সম্পর্ক দুই দেশের মানুষের কল্যাণের জন্যই। এ কারণে আমরা কাজ করে যাচ্ছি।’
তবে বিবিসি বাংলার খবরে বলা হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠকের সময় পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জী তিস্তা চুক্তির পরিবর্তে অন্য চারটি নদীর পানি বণ্টনের প্রস্তাব দিয়েছেন।
Advertisement
তিস্তার বদলে তোর্সা, জলঢাকাসহ উত্তরবঙ্গের কয়েকটি নদীর পানি-বণ্টনের বিকল্প প্রস্তাব দিয়েছেন মমতা।
মূলত মমতার আপত্তিতেই আটকে আছে তিস্তার চুক্তি।
শনিবার এক সংবাদ সম্মেলনে মমতা বলেছেন, তিস্তায় পানির অভাবে এনটিপিসির বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধ হয়ে গেছে। আশপাশের জেলাগুলোতে সেচের জন্য পানি পেতে সমস্যা হয়।
এনএফ/এমএস
Advertisement