বয়স ত্রিশ পার হয়ে গেছে। শরীরের কারণে ২০০৯ সালের পর আর টেস্ট খেলতে পারেননি মাশরাফি। টি-টোয়েন্টি থেকে অবসরের পর এবার গুঞ্জন উঠেছে তাহলে কি ওয়ানডেকেও খুব তাড়াতাড়ি বিদায় বলছেন টাইগার এই অধিনায়ক।
Advertisement
তবে সীমিত ওভারের ক্রিকেটে যতদিন ফিট থাকবেন ততদিন খেলবেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। বিসিবি সভাপতি পাপনের বরাত দিয়ে কয়েকটি সংবাদভিত্তিক টেলিভিশন চ্যানেলে এমন খবরই প্রচার করছে।
টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে ১০ বছর ধরে বাংলাদেশ দলের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করেছেন মাশরাফি বিন মর্তুজা। সংক্ষিপ্ত এই সংস্করণে দুহাত ভরে দিয়েছেন দলকে। এবার নবীনদের জায়গা করে দিতে আকস্মিক টি-টোয়েন্টি থেকে অবসরের ঘোষণা দেন মাশরাফি।
আগামী বৃহস্পতিবারই ক্যারিয়ারের শেষ টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলার জন্য মাঠে নামবেন বাংলাদেশের সবচেয়ে সফল এই অধিনায়ক। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বরের শেষ দিকে মুশফিকুর রহীমের কাছ থেকে রঙ্গিন জার্সির (ওয়ানডে এবং টি-টোয়েন্টি) নেতৃত্ব তুলে দেয়া হয় মাশরাফির ঘাড়ে।
Advertisement
মঙ্গলবারের ম্যাচ দিয়ে রেকর্ড ২৭ ম্যাচে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিলেন মাশরাফি। দল সবচেয়ে বেশি টি-টোয়েন্টি জিতেছে তার নেতৃত্বেই। এই ম্যাচের আগ পর্যন্ত টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের জয় ৯টি।
২০০৬ সালে বাংলাদেশের অভিষেক টি-টোয়েন্টিতে ম্যাচ সেরা হয়েছিলেন মাশরাফি। তখন থেকে নিয়মিত এই ফরম্যাটে খেলে আসছেন ম্যাশ। এখনও পর্যন্ত বাংলাদেশের খেলা ৬৬ টি-টোয়েন্টি ম্যাচের ৫৩টিতেই খেলেছেন তিনি। হয়েছেন তৃতীয় সর্বোচ্চ ৪১ উইকেট শিকারী।
এমআর/পিআর
Advertisement