জোকস

আজকের জোকস : জরুরি প্রেমিকা নিয়োগ

জরুরি প্রেমিকা নিয়োগপদের নাম : প্রেমিকাপদসংখ্যা : ০১ জন

Advertisement

শিক্ষাগত যোগ্যতা : জেএসসি/এসএসসি পাস। এইচএসসি অধ্যয়নরত হলে চলবে। তবে এইচএসসি পাস হলে আবেদন না করার জন্য অনুরোধ করা গেল।অভিজ্ঞতা : থাকলে আর আবেদন করার দরকার নেই।

বয়স : ১৫-১৭ বছর। এর বেশি গ্রহণযোগ্য নয়।উচ্চতা : ৫ ফুট ২ ইঞ্চির বেশি। এর বেশি হলেও চলবে।ওজন : সর্বোচ্চ ৪০-৪৫ কেজি।

গায়ের রং : উজ্জ্বল শ্যামলা হলে ভালো হয়। কালো হলেও চলবে। ফর্সা মেয়েদের আবেদন করার দরকার নেই।

Advertisement

মানসিকতা : মানসিকতা অনেক উচ্চ লেভেলের হতে হবে। ফোরটোয়েন্টি মেয়েরা দয়াকরে আবেদন করবেন না। তাদের সঙ্গে প্রেম করার চেয়ে সিঙ্গেল থাকা অনেক ভালো।

বেতন ও সুযোগ সুবিধা : বেতন নাই। তবে মাঝেমাঝে বেড়াতে যাওয়া মানে ডেটিং, আইসক্রিম, আচার, চটপটি, ফুচকা ইত্যাদি খাওয়া ফ্রী। এ ক্ষেত্রে সবসময় একা খরচ বহন করা যাবে না। মাঝেমাঝে তাকেও খরচ করতে হবে।

****

সমাজে ভালো কিছু নাইশিক্ষক : কাল তোমাদের গ্রুপ ফটো তোলা হবে, সবাই ৫০ টাকা করে নিয়ে আসবে।পাপ্পু : (মনে মনে) একটা ফটো তুলতে ২০ টাকা লাগে। আর এরা নিচ্ছে ৫০ টাকা? মানে একজনের থেকে ৩০ টাকা বেশি। আমরা ৬০ জন মানে ১৮০০ টাকা বেশি। তারপর ওই টাকায় স্যারেরা মিষ্টি, সিঙ্গাড়া, কোল্ডড্রিংকস খাবে। আর আমাদের বেলায় কাঁচকলা। চল বল্টু, বাড়ি যাই। কাল মায়ের কাছ থেকে ৫০ টাকা করে নিয়ে আসবো। সমাজে ভালো কিছু রইল না রে ভাই।

Advertisement

বাড়িতে গিয়ে-পাপ্পু : মা, কাল স্কুলে ফটো তোলা হবে স্যার ১০০ টাকা নিয়ে যেতে বলেছে।মা : ১০০ টাকা! বলিস কী? এরা তো দিনেদুপুরে ডাকাতি করছে। বাচ্চাগুলোর টাকা নিয়ে স্ফূর্তি করবে। কী দিনকাল এলো। দাঁড়া, তোর বাবার কাছ থেকে চেয়ে দিচ্ছি।

পাপ্পুর বাবার কাছে গিয়ে-মা : কইগো শুনছো। পাপ্পুর স্কুলে ফটো তোলা হবে। স্যারেরা ২০০ টাকা চেয়েছে।

****

হাত না দেয়াই ভালোরিমন রাস্তায় হাঁটছিল। হঠাৎ তার পায়ের সঙ্গে একটা পুরনো দিনের প্রদীপ ঠেকল। রিমনের বুকটা আশায় দুলে উঠল! আশপাশে এক নজর তাকিয়ে দ্রুত প্রদীপটা পকেটে ঢুকিয়ে ফেলল।

একটু সামনে গিয়ে একটা নিরিবিলি জায়গা পেয়ে প্রদীপটাতে জোরে ঘষা দিল! সঙ্গে সঙ্গেই বুম! বুম! বুম! বুম!

শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত রিমন সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছে! আলাদীনের যুগ কি আর আছে রে ভাই! রাস্তা-ঘাটে বেওয়ারিশ জিনিস দেখলে হাত না দেয়াই ভালো!

এসইউ/পিআর