গত সপ্তাহের তুলনায় এ সপ্তাহে বেড়েছে চাল ও তেলের দাম। চালে বস্তাপ্রতি বেড়েছে ১৫০-২০০ টাকা। আর সয়াবিন তেল প্রতি লিটারে বেড়েছে ৫ টাকা করে। বাজারভেদে ওঠানামা করছে শাক-সবজির দাম। এছাড়া অন্যান্য নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম স্থিতাবস্থায় রয়েছে। শুক্রবার রাজধানীর পাইকারি ও খুচরা বাজারের ক্রেতা-বিক্রেতারা এমন তথ্য জানান। সকালে রাজধানীর পাইকারি ও খুচরা বাজারগুলো ঘুরে দেখা গেছে, পাইকারি বাজারে আলুর দাম ১০-১২ টাকা। আর খুচরা বাজারে বিক্রি হচ্ছে ১৫ টাকা করে। মূলার দাম খুচরা বাজারে ২৫ টাকা। টমেটো পাইকারি বাজারে ২০ টাকা। খুচরা বাজারে বিক্রি হচ্ছে ৩০ টাকায়। বাজারে কাচামরিচের পাইকারি দাম ২৪ টাকা। খুচরা বাজারে বিক্রি হচ্ছে ৭০-৮০ টাকা। খুচরা বাজারে দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ২৫ টাকা কেজিতে। ভারতীয় পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ২৩ থেকে ২৫ টাকায়। শসা ৩০ টাকা, খিলা ২৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ধনে পাতা ৮০ থেকে ১২০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। পেঁপে প্রতিকেজি ২৫ টাকা, বেগুন ৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। হাসের ডিমের হালি ১৩০-১৩৫ টাকা। ভারতীয় রসুন ও দেশি রসুন বিক্রি হচ্ছে যথাক্রমে ২০০ ও ১৩০ টাকা দরে।অন্য দিকে গরুর মাংস কেজি প্রতি বিক্রি হচ্ছে ৪৫০ টাকায়। খাসির মাংস ৭৫০ টাকায়। এছাড়া গত সপ্তাহের তুলনায় এ সপ্তাহে লিটারে ৫ টাকা বেড়েছে সয়াবিন তেলের দাম। বাংলাদেশ এডিবল অয়েলের ১ লিটারের বোতলের নতুন দাম ১০৭ টাকা, ২ লিটার ২১২ টাকা ও ৫ লিটার ৫২০ টাকা। ব্রয়লার প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ১৫০ টাকায়, লেয়ার ১৮০ টাকায়। দেশি মুরগি আকার ভেদে বিক্রি হচ্ছে ২৬০-২৮০ টাকায়। প্রতিকেজি আমদানি করা মসুরির ডাল বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকায়। আর দেশি ডাল বিক্রি হচ্ছে ১৩০-১৪০ টাকা। অপরিবর্তিত রয়েছে গাজরের দাম। প্রতিকেজি ২৫ টাকা। শিম, পটল ও ঢেঁড়শ বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকা কেজি দরে। করলা ৪০ টাকা। অপরিবর্তিত দামে বিক্রি হচ্ছে পেঁয়াজ, রসুন ও ডিম। এদিকে গত সপ্তাহের তুলনায় পাইকারি বাজারগুলোতে চালের দাম হঠাৎ করেই বেড়েছে ১৫০-২০০ টাকা। এমএসএস/এনএফ/পিআর
Advertisement