৭ বছর ধরে প্রেমের সম্পর্ক ছিল দুজনের। এরপর বিয়ের সিদ্ধান্ত নেন দুজনই। তবে পরিবার থেকে সম্মতি মেলেনি। কোনো পরিবারই বিয়েতে রাজি হননি। পরিবারের সম্মতি না পাওয়ায় কাজি অফিসে গিয়ে গোপনে বিয়ে করেন আরাফাত সানি ও নাসরীন সুলতানা।তবে বিয়ের পর তাকে শ্বশুর বাড়িতে তুলে নেয়া হয়নি। তুলে নিতে বললেই নানা কায়দায় ব্ল্যাকমেইলের চেষ্টা করেন সানি। মোহাম্মদপুর থানায় এমনই অভিযোগ করেছেন নাসরিন সুলতানা।জাগো নিউজকে এসব তথ্য জানান এই মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদপুর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) ইয়াহিয়া। গত ৫ জানুয়ারি মামলাটি দায়ের করা হয়।মামলার এজাহারের বরাত দিয়ে ইয়াহিয়া জাগো নিউজকে বলেন, ‘ওই নারী দাবি করেছেন, তারা বিয়ে করেছেন। কিন্তু সানি তাকে শ্বশুরবাড়িতে তুলে নিতে চান না। বার বার বলার পর সানি তাকে ফেসবুক ম্যাসেঞ্জারে কিছু অশ্লিল ছবি পাঠান। এরপরই নাসরীন সুলতানা মামলাটি দায়ের করেন।’আরাফাত সানি সত্যিই ফেসবুকে ব্ল্যাকমেইলের চেষ্টা করেছিলেন কি না এ বিষয়ে জানতে তার মোবাইল ফোনটি সিআইডির কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। তারা সানির ফেসবুক যাচাইবাছাই করছেন।শনিবার রাতে সাভার থেকে আরাফাত সানিকে গ্রেফতার করা হয়। পরে তাকে মোহাম্মদপুর থানায় আনা হয়।এআর/জেডএ/এমএস
Advertisement