কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী বলেছেন, যুগোপযোগী ও বিজ্ঞানমনষ্কতার সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে কৃষি মন্ত্রণালয় এগিয়ে যাচ্ছে। আমরা এখন দেশের চাহিদা মিটিয়ে বেশকিছু খাদ্যপণ্য রফতানি করছি। কৃষি ক্ষেত্রে আরও এগিয়ে যেতে আন্তর্জাতিক সাহায্য নয় সহযোগিতা কামনা করি।রোববার সচিবালয়ে ইন্টারন্যাশনাল ফুড পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (ইফপ্রি) ‘চেঞ্জিং সিনারিও অব বাংলাদেশ এগ্রিকালচার’ শীর্ষক এক সভায় কৃষিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।তিনি বলেন, ‘যেখানে সাড়ে সাত কোটি লোকের দেশে খাবার হত না, আজকে ১৬ কোটি লোকের দেশে তিন বেলা খাবারের জোগান দিতে পারছি। এমনকি স্বল্প পরিসরে হলেও আজ আমরা বেশকিছু কৃষিপণ্য রফতানি করছি। সেটা সবজি, আলু বা চাল হোক কিছু পরিমাণে হলেও রফতানি করছি। আর পাট দিন ফেরত পাচ্ছে বলে আমরা আশা রাখি।’‘বাংলাদেশ সার্বিকভাবে এগোচ্ছে, কৃষিও এগোচ্ছে, যতই আমরা বলি...খালি পেটে কিন্তু কিছুই হয় না। কোনো কিছু আগায় না, কোনো সভ্যতা আগায় না, কোনো বিজ্ঞান আগায় না। কৃষি মন্ত্রণালয় সবার মুখে অন্ন জোগানোর যে দায়িত্ব নিয়েছে, অনেক সীমাবদ্ধতা সত্ত্বেও কাজটি করছে’- বলেন তিনি।সভায় সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের খাদ্য ও স্বাস্থ্য উপদেষ্টা এএমএম শওকত আলী, কৃষি সচিব মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ, কৃষি মন্ত্রণালয়, ইউএসএআইডির (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক দাতা সংস্থা) কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।এমইউএইচ/আরএস/পিআর
Advertisement