ইনিংসের সপ্তম ওভারে বল হাতে নিয়েছিলেন কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স অধিনায়ক মাশরাফি বিন মর্তুজা। আর প্রথম বলেই আব্দুল মজিদের উইকেট। অথচ গত দুই ম্যাচেই হ্যামস্ট্রিংয়ের ইনজুরি নিয়ে খেলছেন এ পেসার। এদিন শুধু মজিদকে তুলেই শান্ত থাকেননি অধিনায়ক। শর্ট রানআপে মাত্র সাত-আট পা দৌড়ে এসে বল করে তুলে নিয়েছেন আরও দুটি উইকেট।শুক্রবার সংক্ষিপ্ত রানআপে বল করলেও দুর্দান্ত ছিলেন মাশরাফি। যদিও প্রথম ওভারে ঠিকভাবেই বল করেন তিনি। পাশাপাশি বুঝিয়ে দিয়েছেন অভিজ্ঞতার মূল্য কোথায়। মূলতঃ অভিজ্ঞতা দিয়েই তুলে নিয়েছেন তিন তরুণ মজিদ, হাসানুজ্জামান ও নিকোলাস পুরানকে। দিন শেষে তার বোলিং ফিগার দাঁড়ায় ৪-০-১৬-৩।এদিন নিজের প্রথম বলেই খাটো লেন্থের স্লোয়ার দিয়ে পরাস্ত করেন মজিদকে। ফলে বোল্ড হয়ে যান এ নবীন। এর পরের ওভারেও দারুণ বল করলেও উইকেটের দেখা পাননি মাশরাফি। তবে নিজের তৃতীয় ওভারের প্রথম বলে আবারও উইকেট পান তিনি। হাসানুজ্জামানকে উইকেটরক্ষক লিটন দাসের তালুবন্দি করে ফেরান অধিনায়ক।নিজের চতুর্থ ও শেষ ওভারে ক্যারিবিয়ান তরুণ নিকোলাস পুরানকে ফেরান মাশরাফি। অফ স্ট্যাম্পের বাইরের বলে স্লগ করতে গিয়ে ব্যাটের কানায় লেগে কাভারে ইমরুলের হাতে ধরা পড়েন এ ক্যারিবিয়ান। একই ওভারের প্রথম বলে খুলনা অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহকেও পেতে পারতেন তিনি। ক্লোজ এলবিডব্লিউর জোরালো আবেদন হলেও আম্পায়ার সারা দেননি।আরটি/আইএইচএস/পিআর
Advertisement