বিপিএলে তার সেঞ্চুরি তিনটি। ২০১২ সালে বরিশাল বার্নার্সের হয়ে বিপিএলে প্রথম দিন খেলতে নেমেই বিধ্বংসী শতরানে শেরেবাংলা গরম করে ফেলা। ৪৮ ঘন্টা পর দ্বিতীয় ম্যাচে আবার সেঞ্চুরি। দ্বিতীয় আসরে তার দল ছিল ঢাকা গ্লাডিয়েটরস। সেবারও তার ব্যাট থেকে বেরিয়ে আসে আরেক ঝলমলে শতক; কিন্তু আগেরবার বরিশাল বুলসের পক্ষে খেলতে নেমে আর সেঞ্চুরি করতে পারেননি। চার খেলায় সর্বোচ্চ ৯২। তারপরও ১০ খেলায় তিন শতক। যা নেই আর কারোরই। নিজের রেকর্ড, পরিসংখ্যান ও কীর্তির কথা কতটা মনে আছে গেইলের? এক সাংবাদিকের প্রশ্নে খানিক যেন লজ্জিতই হলেন গেইল। যেন খানিক ধাঁধায় পড়ে গেলেন তিনি। কতগুলি সেঞ্চুরি করেছি? দুটি না তিনটি? তিনটিই তো! আমি আসলে পরিসংখ্যান গুলিয়ে ফেয়েছি।’ পরক্ষণেই পরিবেশ ও পরিস্থিতি চাঙ্গা করার চেষ্টা, ‘তবে পরিসংখ্যান নিয়ে আমি কখনোই ভাবি না। আমার লক্ষ্য থাকে সবসময়ই মানুষকে যতটা সম্ভব বিনোদন দেওয়া। সিপিএলের পর প্রায় ৪-৫ মাস হয়ে গেছে, আমি ম্যাচ খেলিনি। খেলায় ফিরতে পারছি। তা ভেবেই ভালো লাগছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে, টুইটারে অনেকেই বলছিল আমাকে মাঠে দেখতে চায়। কালকেই তাদেও সুযোগ, টিভিতে চোখ রাখার। শুধু এখানে নয়, বাইরেও। তাদের জন্য খবর, ক্রিস গেইল ইজ ব্যাক!’ আরআইবি/আইএইচএস/জেডএ
Advertisement