নির্ধারিত অনুদানের বাইরে কিছু পেতে হলে এখন থেকে ফিফাকে সঠিক ও বাস্তবভিত্তিক প্রকল্প দেখাতে হবে বাফুফেকে। সে পরিকল্পনাগুলো চুলচেরা বিশ্লেষণ করে অনুদানের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে বিশ্ব ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থাটি। ফিফা থেকে আগে বছরে আড়াই লাখ ডলার অনুদান পেয়েছে বাফুফে। সেটাকে বাড়িয়ে দ্বিগুন করা হয়েছে। তবে এর বাইরেও ৩ বছরে সাড়ে ২২ লাখ ডলার পাওয়ার হাতছানি বাফুফের সামনে। সদস্য দেশগুলোর উন্নয়ন পরিকল্পনার জন্য প্রতি বছরে সর্বোচ্চ সাড়ে ৭ লাখ ডলার করে প্রদানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে ফিফা। সে অর্থ পেতে ফিফার সামনে সঠিক পরিকল্পনা উপস্থাপন করতে হবে। তাদেরকে বোঝাতে হবে কোন কোন প্রকল্পে বাফুফে অর্থ ব্যয় করবে। ফিফা প্রতিনিধিদের যদি মনে হয়, এসব প্রকল্প বাংলাদেশের জন্য কার্যকর, তাহলেই তারা অনুদানের বিষয়টি নিয়ে ভাববে। ফিফার যে প্রতিনিধি দল এখন বাংলাদেশ সফরে আছে তারা এ বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করবে বাফুফের সঙ্গে।এক সময় বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দলের কোচ ছিলেন জার্মানির অটো ফিস্টার। তার পুত্র মাইক ফিস্টার নেতৃত্ব দিচ্ছেন এ প্রতিনিধি দলের। বাংলাদেশ সফরকালে প্রতিনিধি দল যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী, উপমন্ত্রী, জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ কর্মকর্তা, জেলা বিভাগীয় ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন এবং বিভিন্ন ক্লাব কর্মকর্তাদের সঙ্গেও বৈঠক করবে। সফরের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে তাদের একটি সংবাদ সম্মেলন করারও কথা রয়েছে। আরআই/এমআর/পিআর
Advertisement